আমিন,,, অনেক বড় একটা সমস্যার সমাধান পেয়ে গেলাম,,, আলহামদুলিল্লাহ
@mahimthegamer4862
2 жыл бұрын
আপনার বুঝানোর ক্যাপাসিটি খুব সুন্দর
@mslipemslipe4406
2 жыл бұрын
আমার কাছে সুন্দর লাগে মাশাআল্লাহ
@sanzidamamun1009
10 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ, অনেক বড় একটা সমাধান পেলাম, আল্লাহ তৌফিক দান করো, আমিন❤
@abuhenamd.mostafakamal5451
Жыл бұрын
সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবহানাল্লাহিল৷ আজিম।
@tmohuyaakter1043
2 жыл бұрын
আমার শ্বশুর বাড়ি গেলে ভাসুর শ্বশুর শ্বশুরি ঝা সবাইকে এক সাথে খাবার খেতে হয় না খেলে সবাই সমালোচলা করে। কিন্তুু আমার খুব খারাপ লাগে তাও খেতে হয় দেখা করতে হয়। নয়তো হিংসুক বলে এমন অবস্থা আমার কি শ্বশুর বাড়ি থেকে দুরে থাকলে পাপ হবে?
@1eV
2 жыл бұрын
আপনার পর্দা করতেই হবে। পর্দা ফরজ
@samadkhan.sk89
5 ай бұрын
পর্দার উদ্দেশ্য হলে পাপ হবেনা।
@MissParul-gt9sk
2 ай бұрын
amro same obosta 😢
@MissRabeyaBosruri
3 ай бұрын
অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই হুজুরকে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার জন্য
@alizaaliza6964
2 жыл бұрын
শান্তি আর শান্তি subhan allah
@rayhanbhuiyan1001
2 жыл бұрын
জাযাকাল্লাহু খাইরান।
@mehedihasan7546
2 жыл бұрын
আল্লাহ সকলকে সুস্থ করুন
@mdji3148
Жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ আমিন
@mstritukhatunmstritukhatun103
Жыл бұрын
Alhamdulillah onk sondor alochona
@roishossain104
2 жыл бұрын
আলহামদুলিল্লাহ
@nusrat_afrin5861
Жыл бұрын
Hujur sasuri debor 11bosor boyos chele cheler bow aksathe gumano jahez kina ak ghore &ki hobe gumale ak ghore aktu plz ans diben??
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
১১ বছরের ছেলে বর্তমান সময়ের হিসেবে কিংবা শরীয়তের দৃষ্টিতেও যথেষ্ট বড়। তাই কোনো পর্দার আড়াল ছাড়া একই ঘরে তার সাথে থাকাটা মোটেই উচিত হবেনা।
@sonuksa1379
2 жыл бұрын
বিয়ের আগে অনেক কষ্টে পর্দার অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলাম, বিয়ের পর থেকে গায়রে মাহরাম অনেকের সামনেই আমার যেতে হচ্ছে.। বিশেষ করে বোনজামাই আর ভাসুর।স্বামীকে বললে তিনি বলে উনাদের সামনে আমার যেতে হবে না হলে বাপের বাড়ি চলে যেতে। এখন আমার করণীয় কী.?
@1eV
2 жыл бұрын
বিয়ের আগে কেন জেনে নেন নি যে তাদের পরিবারে পর্দা করে কিনা?
@anikatabassum8838
2 жыл бұрын
আহারে এই ঝামেলাই আমিও আছি
@asadzaman2135
2 жыл бұрын
Alhamdulillah
@MdHasan-tz4pr
2 жыл бұрын
ধন্যবাদ
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) হযরত সালেম( রাঃ) এর সাথে পর্দা করতেন না। কারণ হযরত সালেম( রাঃ) গোলাম ছিলেন এবং গোলামের সাথে পর্দা করা উম্মুল মু'মিনীনদের জন্য ফরয ছিলনা। একদিন তিনি (সালেম) হযরত আয়েশাকে( রাঃ) এসে জানালেন যে, আল্লাহ পাক তাকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। এ খবর শোনার সাথে সাথে হযরত আয়েশা( রাঃ) তাকে ধন্যবাদ জানালেন এবং পর্দা করলেন। হযরত সালেম( রাঃ) বলেন, ঐদিনের পর থেকে আমি আর কোনদিন হযরত আয়েশাকে( রাঃ) দেখিনি ( মেশকাত শরীফ)। (খ) হাদিসঃ হযরত আয়েশা( রাঃ) থেকে বর্ণিত। আবু হুজাইফার আযাদকৃত দাস সালেম( রাঃ) আবু হুজাইফা ও তার পরিবার পরিজনের সাথে তাদের বাড়িতে থাকতেন। সোহায়েলের কন্যা( আবু হুজাইফার স্ত্রী) নবীর( সঃ) এর কাছে এসে বলল, সালেম প্রাপ্তবয়স্ক ও বুদ্ধিপ্রাপ্ত হয়েছে। সে আমাদের মাঝে যাতায়াত করে। আমার মনে হয়, আবু হুজাইফা এ ব্যাপারটাকে ভালো চোখে দেখে না। রাসূল( সঃ) বললেন তাকে দুধ পান করিয়ে দাও। তাহলে তুমি তার জন্য হারাম হয়ে যাবে এবং আবু হুজাইফার মনে যে সংশয় রয়েছে তার দূরীভূত হয়ে যাবে। সোহায়েলের কন্যা পরে এসে রাসুলকে ( সঃ) বলল, আমি তাকে দুধ পান করিয়েছি এবং আবু হুজাইফার মনের সংশয় দূরীভূত হয়েছে (সহিঃ মুসলিম, দুধ পান করানো অধ্যায়, অনুচ্ছেদঃ বয়স্কদের দুধ পান করানো, ৪ খন্ড)। দুটি ঘটনায়ই হিজাবের পরের ঘটনা। সালেম( রাঃ) স্বাধীন হওয়ার পর মা আয়েশা( রাঃ) যেখানে তার থেকে তৎক্ষণাৎ পর্দা করেন এবং জীবনে আর কখনো সালেম( রাঃ) আয়েশাকে( রাঃ) দেখেননি সেখানে সোহায়েলের কন্যার গৃহে সালেমের( রাঃ) অবাধ যাতায়াত ছিল । দুধ পানকরানোর উদ্দেশ্য আবু হুজায়ফার সন্দেহ দূর করা। এর অতিরিক্ত কিছু নয়। হযরত সালেম( রাঃ) এর মর্যাদা সম্পর্কে এতটুকু বলাই যথেষ্ট হবে যে, রসূল( সঃ) যে চারজন সাহাবী থেকে কোরআন শিক্ষার নির্দেশ দিয়েছেন, তন্মধ্যে হযরত সালেম( রা) এর নাম দুই নম্বরে আছে (বোখারী)। হাদীস দুটো থেকে উম্মুল মুমিনীনদের পর্দা এবং সাধারণ মোমেন নারীর পর্দার পার্থক্য স্পষ্ট।
@qarifakhrulislamvlogs5684
Жыл бұрын
এই হাদিস অনুযায়ী কি তাহলে কাওকে দুধ পান করিয়ে দিলেই তার সাথে পর্দার বিধান মাহরাম ব্যক্তিদের মত হয়ে যাবে??
@maysharita5478
10 ай бұрын
Sot sosur thakly ki dakha dia jaby plg janaban
@Onik0909
3 ай бұрын
হুম। দেখা দেওয়া যাবে।
@mostafizboss3620
2 жыл бұрын
অনেক বড় ধরনের সমস্যা উপর আছি সমাধানের জন্য অনেক চেষ্টা করতাছি পাইতাছি না
@MissRabeyaBosruri
3 ай бұрын
আল্লাহ সাহায্য করুক আমিন
@sumaiyamolla2087
2 жыл бұрын
আমিন
@arsikhanom189
2 жыл бұрын
Masallah
@shifarani88
2 жыл бұрын
আচ্ছা আপন নানা শশুরের সাথে কি দেখা দেওয়া জায়েজ আছে আর আপন মামা শশুরের সাথে দেখা দেওয়া জায়েজ আছে??????
@dreamtube6725
Жыл бұрын
নানা শ্বশুরের সাথে দেখা দেওয়া জায়েজ আছে। কিন্তু মামাশ্বশুরের সাথে দেখা দেওয়া জায়েজ নেই।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
আপনার সকল আত্মীয় স্বজনের সাথে দেখা করতে পারবেন। কিন্তু একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
@@dreamtube6725 "মামাশ্বশুরের সাথে দেখা দেয়া জায়েজ নাই"। আপনার এই বক্তব্যের স্বপক্ষে আপনার কাছে কোন দলিল নেই।
@mohimahanif4895
8 ай бұрын
Amin
@sujonahmed6977
2 жыл бұрын
একই বাড়িতে ভাসুর এবং যদি দেবর থাকে তাহলে কিভাবে পর্দা করব তাদের সামনে
@afsanamim1907
2 жыл бұрын
plz bolen kew sosur samne ki mathi kapur cara jioha jaba ki
@campusgirls2045
2 жыл бұрын
সতর ঢেকে রাখা,, সামনে যাওয়ার সময় পর্দা মেনে চলার চেষ্টা করা,, চেষ্টা করলেই হবে ইনশাআল্লাহ
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রেখে দেবর ও ভাসুরের সামনে যেতে পারবেন। কিন্তু নিরিবিলি কক্ষে একাকী তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না।
সুনানে আবু দাউদ। ⚾⚾⚾⚾⚾ হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না? ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)।
@mostafizboss3620
2 жыл бұрын
হুজুরের সাথে যোগাযোগ করতে চাই অ্যাড্রেস বা নাম্বারটা কোথায় জানা যাবে
@asadrahaman5422
3 жыл бұрын
Thank a lot
@mimshahin8310
2 жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম হুজুর,,, আপনি আমাকে ১টি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সাহায্য করেন, প্রঃ আমি ১টা রান্নার চ্যানেল খুলতে চাই, সেখানে কি আমি কন্ঠসর দিয়ে কথা বলতে পারবো? কারণ আমি পর্দা করি পর্দা ভালো বাসি।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
সুরা আহজাবের ৩২, ৩৩, ৫৩ ইত্যাদি আয়াতগুলো উম্মুল মুমিনিনদের সাথে সংশ্লিষ্ট, যা সাধারন মোমেন নারীর জন্য প্রজোয্য নয়। হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, ৯ খন্ড)। তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ ও কোমল কথাবার্তা বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। উম্মুল মুমিনিনদের হিজাব সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যাবস্থা। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও। বাক্যালাপে কোমলতা অবলম্বন করে না।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।---- (আহযাব-৩৩)। নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে (আহযাব- 53)। এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়)। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
সুনানে আবু দাউদ। হাদীস নং-৪১১২। উম্মু সালামাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট ছিলাম এবং তাঁর নিকট মাইমূনাহ (রাঃ)-ও ছিলেন। এ সময় ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ) (অন্ধ সাহাবী) এলেন। ঘটনাটি আমাদের উপর পর্দার হুকুম নাযিলের পরের। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ তোমরা তার থেকে আড়ালে চলে যাও। আমরা বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! সে কি অন্ধ নয়? সে তো আমাদের দেখতে ও চিনতে পারছে না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদিও সে অন্ধ কিন্তু তোমরা উভয়ে কি তাকে দেখছো না? ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, এ বিধান নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্ত্রীদের জন্য নির্দিষ্ট। তুমি কি ইবনু উম্মু মাকতূম (রাঃ)-এর বাড়িতে ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-এর ইদ্দত পালনের বিষয়টি লক্ষ করো না? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফাতিমাহ বিনতু কায়িস (রাঃ)-কে বলেছেনঃ ’’তুমি ইবনু উম্মু মাকতূমের বাড়িতে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ লোক। তুমি সেখানে খোলামেলা পোশাকে থাকতে পারবে।’’ (সুনানে আবু দাউদ,[ তাহকিককৃত], হাদীস নং- ৪১১২)। 🏀-------------------
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@shilaislam7210
2 жыл бұрын
হুজুর আমার দেবর আছে। কীন্তুু সারাদিন রান্না কোরি ঘরের কাজ কোরি ।৷ আমার দেবর প্রাই ঘরে থাকে।৷ ভাত দিতে বলে নাস্তা এটা সেটা দিতে বলে।। এখন কী করা উচিত।। বোলে দিবেন।।
@anikatabassum8838
2 жыл бұрын
ভাত দিতে না বলার আগে আপনি বেড়ে রাখতে পারেন।
@mdazadulislam1949
2 жыл бұрын
সালোয়ার এর পরির্বতে পেডিকোড পরিধান করে মেয়েরা নামাজ আদায় করতে পারবেন কি?
@1eV
2 жыл бұрын
জি সতর ঢাকলেই হল।
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
পেটিকোট পরে নামাজ পড়লে সেটা পায়ের গোড়ালি থেকে উপরের দিকে উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই পায়ে মোজা পরা উচিত।
@user-wj4gj5tp3k
Жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম (মোঃইউসুফ) আমি আগে বাজি খেলতাম।যখন বুযলাম বাজি খেলা হারাম! আমি আল্লাহর কাছে তওবা করেছি আর কোনদিন বাজি খেলব না। কিন্তু আমার কাছে বাজির জেতার ৬০হাজার টাকা আছে।আমার এই টাকাগুলো কী করব।কোন কাজে ব্যায় করা যাবে?
@mariamsaidur262
2 жыл бұрын
Mama sosur chaca sosur ader sathe dekha dauya jayej ase kina....????
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম। হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)। হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)। এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব। দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে। হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে। গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ । ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে।
@fatemaaktarsadiya568
2 жыл бұрын
Dader vayer sathe ki porda korte hobe
@shovahossain1374
2 жыл бұрын
ami job kortay chai.aber porda kortai chai.k vabay korbo
@muhammadjewelmia4112
Жыл бұрын
আমি যৌথ পরিবারে থাকি বাহিরে গেলে বোরকা পর যাই কিন্ত বাসায় সবার সামনে যেতে হয় আমার স্বামীকে পর্দার বিষয়ে বলছি কিন্তু সে বলে মাতায় কাপর দিয়ে শরীর ডেকে ডুকে চলবে আমি যদি এ ব্যাপারে কথা বলি সংসারে আনেক অশান্তি হবে ও আমাকে বলেছে এই ভাবে থাকতে এখন আমার কী গুনাহ হবে হ্নজুর দয়া করে একটু বলুন
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
প্রয়োজনে আপনি সতর ঢেকে পৃথিবীর সমস্ত মানুষের সাথে সাক্ষাৎ করতে এবং কথা বলতে পারবেন। কিন্তু একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না। একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম। হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)। হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)। এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব। দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে। হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে। গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ । ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবেন।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) । তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)। হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"। সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়? এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@mdromjan8793
2 жыл бұрын
Aslamualaikum..Ami porda kori.kintu amr sasuri ace se amar pordar khettre Kono gurtto dey na.tader Sathe thakle amr porda thik thakena.a khettre ki Ami tader theke alada thakte parbo.taderke amra taka khawar Jonno taka debo
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
হুজুরেরা ফতোয়া প্রসব করে। কিন্তু সমস্যার কোন সমাধান দেয় না। এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। আপনার আর কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন।
এটা আসলে নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন। সব ছেলে একই বয়সে বালেগ হয়না। কেউ অনেক তাড়াতাড়ি আবার কেউ একটু দেরীতে বালেগ হয়। তবে কিছু আলামত প্রকাশ পেলে যেমন: হঠাৎ করে লম্বা হয়ে যাওয়া এবং কণ্ঠস্বর ভারী হলে, ঠোটের উপর গোঁফের রেখা বা গালে দাড়ি ভাসা দিলে, মেয়েলি বিষয়ে আগ্রহ ও আকৃষ্টতা প্রকাশ পেলে সেই ছেলে বালেগ হিসেবে গন্য হবে। মোটামুটি ১২ বছরের ছেলে হলেই তার সামনে পর্দা করা চলাটা নিরাপদ।
@srabontirohman1461
2 жыл бұрын
২ বছর বয়সের বাচ্চাদের সামনে পর্দা করতে হবে🥰🥰
@kishanarabi8818
2 жыл бұрын
@@srabontirohman1461 এই তথ্যের উৎস কী?
@rb8840
2 жыл бұрын
প্রশ্নঃ ১/যৌনউত্তেজিত হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলে কি মাহরাম নারীদের পেট ও পিঠের দিকে তাকানো যাবে? ২/বেগানা নারীর চেহারা ও শরীরের দিকে তাকানোতে কি সামান গুনাহ নাকি পার্থক্য আছে? ৩/কুদৃষ্টি কি কবিরা গুনাহ নাকি সাধারণ গুনাহ?
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
(১) ইমাম মালেককে প্রশ্ন করা হয়েছিল, " মায়ের বুকের দিকে তাকানোকে আপনি কি মনে করেন"? ইমাম মালেক বলেন, " আমার এটা ভাল লাগে না"। (২) গায়রে মাহরামের সামনে চেহারা ও হাতের কব্জি ছাড়া সবই সতর। এক হাদীসের আছে, "যে সতর দেখে ও যে সতর দেখায় উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। (৩) কুদৃষ্টি মানুষকে জিনার দিকে ধাবিত করে। তাই এটি সম্পুর্ন হারাম।
@1eV
2 жыл бұрын
১। পেট পিঠ কাপড়ে ঢাকা থাকবে মাহরামের সামনে। এই অবস্থায় সাধারণ দৃষ্টি পড়তেই পারে। এতে কোনো সমস্যা নেই।
@nazmulkhan1268
7 ай бұрын
Assalamu alaikum hujur nana sosurer date ki dakha dawa jabe
@SamiaSultana-tm5js
2 ай бұрын
Amar jonno dua koren
@hajerakhatun4739
2 жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম শায়েখ নন মাহরামের সামনে বোরকা ছাড়া আর কিভাবে পর্দা করা যাবে অনেক সময় কাজ করার জন্য বোরকা পরে হাত পা মোজা পরে কাজ করা যায়না
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
মেয়েদের সাথে সাক্ষাতের নিয়মাবলী। 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 (১) সাক্ষাতের গুরুত্ব ও যথার্থতা থাকতে হবে। (২) দৃষ্টিকে সংযত রাখতে হবে। দৃষ্টির ক্ষেত্রে ফেতনা সৃষ্টি হওয়ার ব্যাপারে নারী ও পুরুষ উভয়ই সমান( নূর- 30,31)। (৩) সাধারণভাবে মুসাফাহা থেকে বিরত থাকতে হবে( সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, 10 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, নেতৃত্ব অধ্যায়ে, 6 খন্ড)। ৩( ক) প্রয়োজন দেখা দিলে এবং ফেতনার ভয় না থাকলে স্পর্শ করা দোষণীয় নয় । (সহি বুখারী, জিহাদ অধ্যায়, 6 খন্ড ; আদাব অধ্যায়, অহংকার অনুচ্ছেদ,13 খন্ড; ইসতিযান অধ্যায়, 13 খন্ড; জিহাদ অধ্যায়, 6 খন্ড; হজ অধ্যায়, 4 খন্ড। সহিঃ মুসলিম ফাজায়েল অধ্যায়, সাত খন্ড ; ইমারত অধ্যায় , 6 খন্ড ; কিতাবুল হজ্জ অধ্যায়, 4 খন্ড। (৪) নারী ও পুরুষের মধ্যে পার্থক্য করা এবং ভীর এড়িয়ে চলতে হবে (এটি সহী জামিউস ছগিরে 3154 নম্বরে উদ্ধৃত হয়েছে)। (৫) নির্জনে একাকী সাক্ষাৎ করা হারাম (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়, 4 খন্ড, এবং বিবাহ আধ্যায়, 11 খন্ড)। (৬) একাধিক মহিলার সাথে একজন পুরুষ একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করতে পারে( ইমাম নববীর( রঃ) ইজতিহাদ)। (৭) কারো স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে স্বামীর অনুমতি লাগবে। যদি স্বামী মুসাফির না হন( তিরমিজি, ২ খন্ড)। (৮) স্বামী যদি মুসাফির হন, তবে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে (সহীহ মুসলিম, সালাম অধ্যায়, গায়রে মাহরাম এর কাছে নিরিবিলিতে যাওয়া ও সাক্ষাৎ করা হারাম অনুচ্ছেদ)। (৯) সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে( সহিঃ মুসলিম, মেয়েদের মসজিদে যাওয়া, 2 খন্ড)। (১০) মাহরাম ছাড়া নারীর ভ্রমণ নিষিদ্ধ ( সহি বুখারী হজ অধ্যায়, 4 খন্ড)। (১১) কথাবার্তায় চপলতা ও নির্লজ্জতা প্রদর্শন ফিতনা। (১২) আকর্ষণীয় অঙ্গভঙ্গি ও অলংকারের শব্দ ফিতনা। (১৩) অপ্রকাশ্য সৌন্দর্য প্রকাশের ক্ষেত্রে ফিতনা (নূর -31)।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম। হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)। হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)। এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব। দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে। হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে। গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ । ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে। -------------------
@user-xv8rb8mw2x
2 ай бұрын
আমার দেবর ভাসুর এক ঘরে থাকি সবাই মিলে। এখন কিভাবে পর্দা করবো। রুম থেকে বের হলে তাদের সাথে দেখা হয়ে যায়। এখন কি করবো দয়া করে বলেন
@mst.nilufayesmensarker4135
2 жыл бұрын
স্বামীর চাচা, মামা, ফুফা ননদের শ্বশুর এদের ব্যাপারে পর্দার বিধান কতটুকু???? সাধারণ পরিবারে পর্দার বিধান মেনে চলা অনেক জটিলতা দেখা দেয় এমনকি বিবাহ বিচ্ছেদ পর্যন্ত হওয়ার হুমকি দিয়ে থাকে। এই ক্ষেত্রে করনীয় কি
@dreamtube6725
Жыл бұрын
শ্বশুরবাড়ির শুধুমাত্র শশুর, নানা শশুর, দাদা শশুর এর সাথে দেখা দেওয়া।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
প্রয়োজনে আপনি পৃথিবীর সমস্ত পুরুষের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন। কিন্তু একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না। একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম। হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)। হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)। এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব। দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে। হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে। গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ । ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে।
@samadkhan.sk89
5 ай бұрын
😂😂😂
@ShabuddinSk-ri8vb
5 ай бұрын
হুজুর ঘুমানোর সময় ও কী পর্দা করতে হবে
@Afroja84
11 ай бұрын
আসসালামু আলাইকুম আমার একটা প্রশ্ন ছিলো নানি শাওড়ির ভাইয়ের সাথে কি দেখা দিয়া জায়েজ আছে
@sabirkazi5824
2 жыл бұрын
মৃত মানুষকে স্বপ্নে যত বার দেখি তিনি তার সংসারের জিনিস পত্র খোঁজ করেন ❓ এর বাখ্যা কি হবে হুজুর একটু বলে দিলে ভালো হয় !
@mddaud-oe9cm
2 жыл бұрын
নেক আমল পাঠানো দরকার।
@sumaiyaislam8974
Жыл бұрын
মৃত ব্যাক্তির জন্য কিছু দান সাদাকাহ করতে পারেন।।
@RinuAkter-l9e
10 ай бұрын
Hmmmm,,,kintu kosto kor hoiye jaiiii,,,,,dekha hoiye jaiiii,,,,😢😢
@SoponMia-d9k
5 ай бұрын
আমার তো দেবরের সাথে প্রতিদিন দেখা হয়, কারন আমার শ্বশুরের বাসায় জায়গা নাই। একসাথে সবাইকে থাকতে হয় একটাই ঘরে
@muniyaakter5869
Жыл бұрын
দর্জির কাজ করলে কি সংসারে কোন ক্ষতি হয়
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
সংসারের উন্নতি হয়।
@RakibHasan-yf3jw
9 ай бұрын
potibondhi deborer shamne ki porda korte hoy ?
@nishat3093
2 жыл бұрын
হুজুর আমি মেয়ে আমি আপনাকে দেখছি এটা কী জাহেজ আমি খুব বিনয়ের সাথে জানতে চায়
@1eV
2 жыл бұрын
জি জায়েজ। কিন্তু ফিতনা হলে চোখ নামিয়ে নিতে হবে আপনাকে
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
ফেতনার ভয় থাকলে পুরুষের চেহারা ঢেকে রাখা উচিত।
@sohelyahsan1052
8 ай бұрын
আসসালামু আলাইকুম। আল্লাহ চাইলে উমরাতে যাবো। ইন শা আল্লাহ। কিন্তু সাথে শ্বশুড় ও যেতে চান। ভালো কথা৷ কিন্তু টাকা একটু কমের জন্য আমাকে আমার স্বামী কে আর শশুড় কে এক রুমে ২ টা বিছানা থাকবে এমন রুমে থাকতে হবে। আমার কাছে খুব দৃষ্টিকটু লাগছে শুনেই। আমি জানতে চাই এ ব্যাপারে হাদিস কি বলে? বলে রাখা ভালো আমি সেভাবে পর্দা করে চলিনা কিন্তু শালীনতা বজায় রেখে চলার চেষ্টা করি। এজন্য আমি কিছু বলতে গেলেই শ্বশুড় বাড়ির মানুষ কথা শুনায় আমি কি এমন হাদিস মানি যে পান্ডিত্য জাহির করতে এসেছে।
@user-ir8mj8tp2m
Жыл бұрын
❤❤❤❤ আসসালামুয়ালাইকুম হুজুর আমি পর্দা করি আজকে পাঁচ মাস কিন্তু কি আমার দুইটা দেবর আছে আমি কি ওদের সামনে যেতে পারবো আমার চাচা জেঠা শ্বশুরের সামনে যেতে পারবো
@qarifakhrulislamvlogs5684
Жыл бұрын
জি না,, এদের সামনে যেতে পারবেন না। এদের সাথে পর্দার বিধান আরও কঠিনতম বিধান। অবশ্যই পর্দা করতে কবে। হুজুরের সম্পূর্ণ বয়ানটি শুনুন
@tarin2075
Жыл бұрын
Assalamualaikum..ami ekta kota bolthe cai
@afsanaparvin-kv9oo
Жыл бұрын
amadayr gram a murobbi bolayn......porda korrar agy sou shur sasuri r Sheba agy koro terpor porda.....at a koto tuku thik
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
এটা একেবারেই ঠিক নয়। আর পর্দা করে কি শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর সেবা করা যায়না? শ্বশুর-শাশুড়ী তো দূরের কথা নিজের বাবা-মা এর সেবা করতে গিয়েও পর্দা ছাড়া যাবেনা। আল্লাহ্ 'র হক আর বান্দার হক দুটোকেই তার স্ব স্ব অবস্থানে রাখতে হবে।
@eresamone366
2 жыл бұрын
Sosur ar samne kamon porda Kore cholty Hobe plez janan
@kishanarabi8818
2 жыл бұрын
স্বাভাবিক পোশাকের উপরে শরীরে ওড়না রেখে মাথা খোলা রেখে চলাফেরা করা যাবে। তবে পেট বা পিঠ কোনওভাবেই খোলা রাখা বা পাতলা পোশাকে উপর দিয়ে দৃশ্যমান হওয়া যাবেনা।
@homayrarasel6593
2 жыл бұрын
@@kishanarabi8818 ভাই আপনি কেনো রিপ্লাই করেন। ভুল হলে তু আপনি দায়
@kishanarabi8818
2 жыл бұрын
@@homayrarasel6593 আমি না জেনে আন্দাজে কিছু বলছিনা। যেটুকু বলছি সঠিকভাবে জেনেই বলার চেষ্টা করছি।
@homayrarasel6593
2 жыл бұрын
@@kishanarabi8818 ভাই আপনি কেনো ans করবেন। প্রশ্ন তো আপনাকে করা হয় নি।
@kishanarabi8818
2 жыл бұрын
@@homayrarasel6593 রিপ্লাই যেহেতু কেউ দিচ্ছেনা আর আমার যেহেতু উত্তরটা জানা আছে তাহলে আমি দিলে আপনার কি খুব প্রবলেম হয়???
@raisharahman5772
9 ай бұрын
আমার স্বামীর আগের স্ত্রীর ছেলের সাথে আমার দেখা দেওয়া যাবে কিনা , যানাবেন প্লিজ
@abdussakurjeem2959
Жыл бұрын
হুজুর ছেলের বউ দরজাই পরদা পেলে রাখার পরে যখন শশুর ছেলের বউয়ের রুমে উঁকি যুকি মারে খারাপ দিষ্টিটে তাকাই তাহলেই কি করা উচিত
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
নিছক সন্দেহ না করে আগে নিশ্চিত হতে হবে। আর নিশ্চিত হলে এটা স্বামীকে জানানো উচিত। প্রয়োজনে আলাদা হয়ে যেতে হবে।
@butterfly_folks
2 жыл бұрын
যদি ওযু করার পর মেকআপ করে নামাজ পড়ে তাহলে নামাজ হবে কিনা এ ব্যাপারে জানতে চাই
@mdramyzmd3930
2 жыл бұрын
Hmm namaj hobe
@mdramyzmd3930
2 жыл бұрын
He namaj hobe
@RafiKhan-kl5kx
3 жыл бұрын
আমি পর্দা করতাম না এখন আমি পর্দা করতে চাই কিন্তু আগে আমার দেরর এবং ননদের সামীর সাথে অনেক বার দেখা হয়েছে এরজন্য আমার করনিও কি আল্লাহ কি আমাকে মাফ করবেন?
@islamicmotivationalspeech4180
2 жыл бұрын
তওবা করলে আল্লাহ সমস্ত গুনাহ মাফ করেন শুধুমাত্র মানুষের হক নষ্ট করলে সেই মানুষ মাফ মা করলে আল্লাহ মাফ করেন না, এছাড়া আল্লাহর কাছে তওবা করলে আল্লাহ সব মাফ করবে ইনশাআল্লাহ। আপনি তওবা করে এখন থেকেই পর্দা করা শুরু করুন ইনশাআল্লাহ আল্লাহ আপনাকে মাফ করবেন।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রেখে দেবর, ভাসুর ও ননদের জামাই এর সামনে যেতে পারবেন। কিন্তু নিরিবিলি কক্ষে একাকী তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না। মহান আল্লাহতালা মানুষকে 24 ঘন্টা পরীক্ষার মধ্যে রেখেছেন । এই পরীক্ষার হল থেকে পলায়ন করে আপনি পরীক্ষায় পাশ করতে পারবেন না। হাদিসঃ ইবনে আব্বাস( রাঃ) বলেন, আবু হুরায়রা( রাঃ) নবী( সঃ) এর বরাত দিয়ে যে হাদিসটি বর্ণনা করেছেন, আমি তার মোকাবেলায় সগীরা গুনার সাথে সামঞ্জস্যশীল আর কোন জিনিস দেখি নি। নবী( সঃ) বলেছেন, আল্লাহ বনি আদমের জন্য জিনার মধ্য থেকে তার অংশ লিখে দিয়েছেন। সে অবশ্যই তার মুখোমুখি হবে। কাজেই চোখের যিনা হচ্ছে দেখা। জিব্বার যিনা হচ্ছে কথা বলা। অন্তরের জিনা হচ্ছে আকাঙ্ক্ষা পোষণ করা ও কামনা করা। আর লজ্জাস্থান এই সব কিছুকে সত্যায়িত করে (যদি সত্য সত্য যিনা করে ফেলে) অথবা মিথ্যা প্রমাণ করে (যদি জিনা না করে) (সহী বুখারী, অনুমতি চাওয়া অধ্যায়, 13 খন্ড। সহী মুসলিম, তকদির অধ্যায়, 8 খন্ড)। হাদীসটি থেকে বুঝা যায় যীনারর পূর্বে বর্ণিত ঘটনা গুলো ছোট ছোট গুনাহ। যিনা না করলে তার কোনো সাক্ষী থাকে না।অবশ্য কামভাব নিয়ে তাকানো হারাম, যা যীনার দিকে ধাবিত করে। #হাদীসঃ- মুমিন বান্দা যখন অজু করে তার চেহারা ধয়, তখন সে তার দুই চোখ দিয়ে যে অবৈধ দৃশ্য দেখে যে সব গুনা করেছিল তার সমস্ত গুনাহ পানির সাথে বা পানির শেষ বিন্দুর সাথে ধুয়ে বের হয়ে যায় ( সহী মুসলিম, তাহারাত অধ্যায়, 1 খন্ড)।
@1eV
2 жыл бұрын
তাওবা করেন। আমরা সবাই পাপি। পাপ হয়ে গেলে তাওবা করতে হয়। ইনশাআল্লাহ ক্ষমা করবেন।
@NusratJahan-gf5fp
2 жыл бұрын
Amr debor amader basay thake. Jodio amio ata chaina but amr husband er mote se thake. Ami ank careful thakar poreo maje maje se amk dekhe fele. Ami ata nie kotha bolle ba debor k basay na rakhar kotha bolle husband jogra kore. Akhn Ami ki korte pari
@Amirulsardar9879
2 жыл бұрын
Tumi jotota sombhab mukh dheke thakbe r nijer samike Hadis quran aunujayi misti bhasai bojabar chesta korbe r astagfirullah porte dhakben
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রেখে দেবর ও ভাসুরের সামনে যেতে পারবেন। কিন্তু নিরিবিলি কক্ষে একাকী তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না।
@MimMim-lq6wd
Жыл бұрын
শশুরের নজর যদি খারাপ থাকে.তাহলেও কি শশুরের সামনে যাওয়া যাবে?
@Muslimah943
Жыл бұрын
Nah Tahole dur thakte hobe bon emon shushur shamne na jawa uttom.
@maksudayeasmin5586
2 жыл бұрын
Assa dormo meyer jamai ar sathe ki dekha kora jabe naki jabena???
@afrinchowdhury9026
2 жыл бұрын
Islam e dhormo meye dhormo chele bolte kichu nei ei shob manusher banano. Tai kothito oi Meyer husband er shathe dekha deya jayej nei
@NasirUddin-ei8qv
Жыл бұрын
মুসলিম মহিলা, হিন্দু মহিলাদেরকে দেখা দিতে পারবে কি? হিন্দু মহিলাদের সামনে পর্দা করতে হবে? দয়া করে জানালে উপক্রিত হবো
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
অমুসলিম মহিলাদের সামনে নিতান্তই প্রয়োজন ছাড়া বেপর্দা বা খোলামেলা হওয়া উচিত নয়। আর তার স্বভাব-চরিত্র ও নজর ভালো না হলে তার সামনে পুরুষের মতোই পর্দা করতে হবে।
@rkrocky3574
3 ай бұрын
আপনার সাথে যোগাযোগ করব কিভাবে আমার অনেক জরুরি
@ajabulsk5358
2 жыл бұрын
জাদের সামনে দেখা দিতে পারবো?
@jamunabarahvin2866
2 жыл бұрын
হুজুর আমার ননদের স্বামীর সামনে যায় না বলে আমার শাশুড়ি আমাকে অনেক কথা বলেন আমি কি করব বুঝে পাইনা কোন ওপায় পাইনা
@MizanAhmed-zk8uh
2 жыл бұрын
আমার শ্বাশুরি তাই বলে😔😔
@garetpaul6732
2 жыл бұрын
Apnar Nonod er Jamai er ki choritro kharap.
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
"নারী সতর স্বরূপ" অর্থাৎ ঢেকে রাখার জিনিষ। কিন্তু চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রাখা মানুষের স্বভাবএবং প্রয়োজনও বটে। তাই এদুটোকে বাদ রাখা হয়েছে। গায়রে মাহরাম পুরুষের সামনে মেয়েদের চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) কোন কিশোরী যখন ঋতুশ্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দু'হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট বিধেয় নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, 310 পৃষ্ঠা)। হাদীসটি দুর্বল। (৩) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসেন( সহী বুখারীর)। ঘটনাটি ঘটে তার মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটি সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা বিনতে আবুবকর নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরামও ছিলেন না। ইমাম মালেক বলেন, দুনিয়ার সমস্ত মানুষের কথা গ্রহণ বা বর্জন করা যায়, শুধু এই কবর বাসী ছাড়া(অর্থাৎ হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কথা ছাড়া)। মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) এক হাদীসে আছে, "যে সতর দেখে এবং যে সতর দেখায়, উভয়ের উপড় আল্লাহর লানত"। অর্থাৎ নারী-পুরুষ উভয়ই সতর থেকে চক্ষুকে সংযত করবে। তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ) (সূরা নূর-৩১ এর তাফসির দেখুন)। কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। এগুলো তাদের ইস্তেহাদ, যা তারা উত্তম বিবেচনা করেছেন। এই উত্তম বিবেচনা কোন কিছুকে ওয়াজিব বা হারাম করে দেয় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন এবং নিকাব পড়া একজন মহিলা ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রেখে দেবর, ভাসুর, ননদের জামাই এর সামনে যেতে পারবেন। কিন্তু নিরিবিলি কক্ষে একাকী তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না।
আসসালামুয়ালাইকুম। সামীর খালুর সাথে কি পর্দা করতে হবে ?
@MdAlamin-ep5dj
Жыл бұрын
Ha
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
১০০%
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
হিজাবের আয়াত নাযিল হওয়ার প্রেক্ষাপট( কারন)ঃ- 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 একজন নেতার বাড়িতে জনসমাগম খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। নবী হিসেবে রসুলের( সঃ) গৃহ সবার জন্য উন্মুক্ত ছিল।। রসুলের( সঃ) হারেমে যেসব লোক যাতায়াত করত তার মধ্যে ভালো মন্দ সব রকমের লোকই ছিল। ইসলাম প্রসারের সাথে সাথে রসুলের( সঃ) গৃহে লোকের ভিড় বৃদ্ধি পাওয়া খুবই স্বাভাবিক ঘটনা ছিল। হযরত ওমর( রাঃ) বিষয়টি জানতে পেরে রসুলের( সঃ) স্ত্রীদের হিজাবের অন্তরালে রাখার পরামর্শ দেন। কিন্তু রসূল( সঃ) আল্লাহর তরফ হতে ইংগিত না পাওয়ায় বিষয়টির প্রতি গুরুত্ব দেননি। # হাদীসঃ- হযরত ওমর( রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ----------আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল(সঃ) আপনার কাছে ভালো-মন্দ সব ধরনের লোকই আসে। আপনি যদি উম্মাহাতুল মুমিনীনদের হিজাবের অন্তরালে রাখার নির্দেশ দিতেন (তাহলে কতই না ভালো হতো) । ফলে আল্লাহ হিজাবের আয়াত নাযিল করেন (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদিস নম্বর - ৪৪৩১ এবং ৫৮০৬) । তাছাড়া রাসুলের( সঃ) মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে। তাদের জন্য হিজাব ফরজ করা হয়েছে। কারণ পরস্পর দেখা-সাক্ষাৎ বিয়ের আগ্রহ সৃষ্টি হতে পারে। এই আগ্রহ হতে পারে পুরুষের তরফ থেকে অথবা নারীর পক্ষ থেকে। যেহেতু নবী স্ত্রীদের পুনঃবিবাহ হারাম করা হয়েছে, তাদের জন্য হিজাব ফরজতো করা হবেই। এটাই স্বাভাবিক ও যুক্তিসংগত। নবী স্ত্রীদের হিজাব ফরজ করা হয়েছে সতর্কতামূলক বিশেষ ব্যবস্থা হিসেবে। মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ তোমরা সাধারণ ( অন্যান্ন) স্ত্রীলোকদের মত নও।----- (আহজাব-৩২)। নিজ গৃহে অবস্থান করো।------- (আহযাব-৩৩)। হাফেজ ইবনে হাজার বলেন, "এই অংশটুকু উম্মুল মুমিনিনদের জন্য নির্দিষ্ট"। সুরা আহযাবের ৫৩ নং আয়াতেঃ নবীর স্ত্রীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল থেকে চাওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে এবং তাদের স্বামীর মৃত্যুর পর তাদের পুনরায় বিবাহ হারাম করা হয়েছে।আমাদের আল্লামাগন আয়াতের প্রথম অংশকে সকল মোমেন নারীর জন্য ফরজ করা হলেও শেষের অংশকে ফরজ করা হয়নি। হিন্দুদের মত বিধবা বিবাহ হারাম করলে পুরুষদের অসুবিধা কোথায়? এখানে প্রশ্ন হলোঃ সাধারণ স্ত্রীলোক (অন্যান্য) বলতে কাদেরকে বোঝানো হয়েছে? অবশ্যই সাধারণ মুমিন নারীকে বুঝানো হয়েছে। হযরত ওমর( রাঃ) তার শাসনামলে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেননি। কারণ মহান আল্লাহ বলেনঃ হে নবী স্ত্রীগণ, তোমরা সাধারন স্ত্রীলোকদের মত নও। নিজ গৃহে অবস্থান করো( আজাব 32, 33)। মহান আল্লাহর এই নির্দেশের প্রেক্ষিতে ওমর( রা) উম্মুল মুমিনীনদের উপর এই বিধি নিষেধ জারি করেন। কিন্তু সাধারণ মুমিন নারীর উপর হজ্বের ব্যাপারে কোন নিষেধাজ্ঞা ছিল না। পরবর্তীতে অকাট্য ও বলিষ্ঠ দলিলের ভিত্তিতে তার খেলাফতের শেষের দিকে ওমর( রাঃ) তার নিজের ভুল বুঝতে পেরে তার শেষ হজ্বে উম্মুল মুমিনীনদের হজ্ব করার অনুমতি দেন। হাদিসঃ- ইব্রাহিম ইবনে আব্দুর রহমান থেকে বর্ণিত। ওমর( রাঃ) তার শেষ হজ্জ্বে নবী পত্নীদের হজ করার অনুমতি দেন। এজন্য তাদের সাথে পাঠান উসমান ইবনে আফফান ও আব্দুর রহমানকে (সহি বুখারী, ইসলামী ফাউন্ডেশন, হাদীস নং- ১১৬৮ )। বাইহাকীর বর্ণনায় আরও বিস্তারিত আছে। সহি বুখারী আরেক বর্ণনায় আছে হজ্বের সময় উম্মুল মু'মিনীনগন পুরুষদের সাথে মিশতেন না।( সহি বুখারী, হজ্ব অধ্যায়ের ইবনে জুরাইজ বর্ণিত হাদিসটি দেখুন)। উম্মুল মোমেনিন হওয়ার জন্য হিজাব শর্ত। নোমান ইবনে আবিল জওন আল ফিন্দির প্রস্তাব অনুযায়ী রসূল( সঃ) এক মহিলাকে বিয়ে করেন। তাকে বলা হলঃ আপনার ও আপনার সাথে পুরুষের মধ্য থেকে যে কথা বলবে তার মাঝখানে হিজাব থাকতে হবে। কাজেই তিনি ঠিক তেমনটি করলেন (সহি মুসলিম, ৮ খন্ড)। হিজাব ফরজ হওয়ার জন্য উম্মুল মমিনীন হওয়ার শর্ত। ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসুলের( সঃ) পরে মুজাহিদ ইবনে আবু উমায়ের ইবনুল মুগীরা আসমা বিনতে নোমানকে বিবাহ করেন। ওমর( রাঃ) তাদের দুজনকে শাস্তি দিতে চান। এই কথা জানতে পেরে আসমা বলেন, আল্লাহর কসম, আমার জন্য হিজাব ফরজ করা হয়নি এবং আমাকে উম্মুল মুমিনীন বলে আখ্যায়িত করা হয়নি। ওমর( রাঃ) তাদের শাস্তি দেয়া থেকে বিরত থাকেন (সহীহ মুসলিম, ৮ খন্ড)। অনুরূপভাবে হযরত আবু বকর( রাঃ) ফিন্দি গোত্রের কোতিলা নামের এক মহিলাকে শাস্তি দিতে চান। হযরত ওমর( রাঃ) বলেন আল্লাহর কসম, সেতো মূলত রসুলের( সঃ) স্ত্রী ছিল না। তিনি তাকে এখতিয়ার ও দেননি এবং হিজাবের মধ্যেও রাখেননি (সহিঃ মুসলিম, ৮ খন্ড)।
@sabinayesmin5522
9 ай бұрын
husband ar ager bou ar sele r samne ki porda kora lagbe ,janaben plz😊
@Onik0909
3 ай бұрын
না, পর্দা করতে হবে না। ইন শা আল্লাহ
@AeyshaKhatun-zl8hn
3 ай бұрын
হুজুরের নিজস্ব নাম্বার টা কেউ দিতে পারবেন,,, ওনার সাথে কথা বলার জন্য
@MdfisalKahan
4 ай бұрын
jabe
@mdnahidulislam7913
2 жыл бұрын
Valo
@mdrajumdraju8626
2 жыл бұрын
Alhamdulilla
@msorab6105
Жыл бұрын
চোখ বের করে কি ছবি ছাড়া জাবে ফেইসবুকে
@MsPranti-l5t
5 ай бұрын
মামা শশুর কাকা শশুর এদের সাথেও কি পরদা করতে হবে? জানাবেন একটু।
@kabiroishi133
2 жыл бұрын
হুজুর আমার বোনের বয়স ৯ বছর। আমার বোনকে আমার স্বামী সন্তানের মতো দেখে। এটা কি জায়েজ???
@campusgirls2045
2 жыл бұрын
আপনার বোনের যদি পর্দার বয়স হয়ে যায় তবে এটা জায়েজ হবে না,,, সেটা যেভাবেই দেখা হোক না কেন,, সন্তান বা বোনের মতো,,,
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
জায়েজ। যারা নাজায়েজ বলে, তাদেরকে দলিল দিতে বলেন। পারবে না।
@1eV
2 жыл бұрын
না। যায়েজ না।
@ayshaakterruma9008
3 ай бұрын
আমরা তো আমার মা ও বোনের সামনে গায়ে ওড়না নেই না, তাহলে ভাইয়ের সামনে ওড়না না নিলেও হবে?
@freefirepagol5998
11 ай бұрын
নিজের ভায়ের নিজের ছেলের সামনে কি নামাজ হবে হুজুর এটা আমার জানা খুব জরুরি
@Amatunnoor-bi5ns
11 ай бұрын
হবে, কোন সমস্যা নাই
@sarminnaharsultana5114
Жыл бұрын
মামা তো ভাই এদের সামনে মুখ টা খুলে রাখলে হবে?আর তাদের সাথে কথা বলা ? নানী বাড়িতে গেলে তারা থাকে তো এক্ষেত্রে
@soniyaislam1344
Жыл бұрын
Nah tader sathe o kothor porda korte hbe!!
@MdAlamin-ep5dj
Жыл бұрын
Najays
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
নিতান্তই সৌজন্যমূলকভাবে কুশলাদি জিজ্ঞেস করার প্রয়োজনে কথা বলা গেলেও তাদের সাথে খোশ গল্প কিংবা হাসি-তামাশা করা যাবেনা যদি তারা বালেগ হয়ে থাকে। আর মুখ খোলা রাখাও উচিত হবেনা।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
মামাতো ভাই কেন, আপনি গায়রে মাহরাম যে কোনো পুরুষের সামনে চেহারাও হাতের কব্জি খোলা রাখতে পারেন। তাদেরকে পছন্দ হলে বিয়েও করতে পারেন। গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করা হারাম। কিন্তু কোন মাহরামকে আপনার যতই পছন্দ হোক না কেন, তাদের কাউকে আপনি বিয়ে করতে পারবেন না। একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম। হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)। হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)। এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব। দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে। হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে। গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ । ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে।
@lailasumi5287
2 жыл бұрын
Nonas er jamaiyer sathe notun obosthay porda maitain kore aral theke ki just porichito howa just 1 bar salam dea jabe..shudhu just porichoy binimoyer jonno..janaben plz..eta jana khub e joruri
@kishanarabi8818
2 жыл бұрын
পর্দার আড়াল থেকে প্রয়োজনীয় আলাপ অবশ্যই করা যাবে।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রেখে দেবর, ভাসুর, ননদের জামাই এর সামনে যেতে পারবেন। কিন্তু নিরিবিলি কক্ষে একাকী তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
মেয়েদের সাথে সাক্ষাতের নিয়মাবলী। 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 (১) সাক্ষাতের গুরুত্ব ও যথার্থতা থাকতে হবে। (২) দৃষ্টিকে সংযত রাখতে হবে। দৃষ্টির ক্ষেত্রে ফেতনা সৃষ্টি হওয়ার ব্যাপারে নারী ও পুরুষ উভয়ই সমান( নূর- 30,31)। (৩) সাধারণভাবে মুসাফাহা থেকে বিরত থাকতে হবে( সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, 10 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, নেতৃত্ব অধ্যায়ে, 6 খন্ড)। ৩( ক) প্রয়োজন দেখা দিলে এবং ফেতনার ভয় না থাকলে স্পর্শ করা দোষণীয় নয় । (সহি বুখারী, জিহাদ অধ্যায়, 6 খন্ড ; আদাব অধ্যায়, অহংকার অনুচ্ছেদ,13 খন্ড; ইসতিযান অধ্যায়, 13 খন্ড; জিহাদ অধ্যায়, 6 খন্ড; হজ অধ্যায়, 4 খন্ড। সহিঃ মুসলিম ফাজায়েল অধ্যায়, সাত খন্ড ; ইমারত অধ্যায় , 6 খন্ড ; কিতাবুল হজ্জ অধ্যায়, 4 খন্ড। (৪) নারী ও পুরুষের মধ্যে পার্থক্য করা এবং ভীর এড়িয়ে চলতে হবে (এটি সহী জামিউস ছগিরে 3154 নম্বরে উদ্ধৃত হয়েছে)। (৫) নির্জনে একাকী সাক্ষাৎ করা হারাম (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়, 4 খন্ড, এবং বিবাহ আধ্যায়, 11 খন্ড)। (৬) একাধিক মহিলার সাথে একজন পুরুষ একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করতে পারে( ইমাম নববীর( রঃ) ইজতিহাদ)। (৭) কারো স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে স্বামীর অনুমতি লাগবে। যদি স্বামী মুসাফির না হন( তিরমিজি, ২ খন্ড)। (৮) স্বামী যদি মুসাফির হন, তবে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে (সহীহ মুসলিম, সালাম অধ্যায়, গায়রে মাহরাম এর কাছে নিরিবিলিতে যাওয়া ও সাক্ষাৎ করা হারাম অনুচ্ছেদ)। (৯) সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে( সহিঃ মুসলিম, মেয়েদের মসজিদে যাওয়া, 2 খন্ড)। (১০) মাহরাম ছাড়া নারীর ভ্রমণ নিষিদ্ধ ( সহি বুখারী হজ অধ্যায়, 4 খন্ড)। (১১) কথাবার্তায় চপলতা ও নির্লজ্জতা প্রদর্শন ফিতনা। (১২) আকর্ষণীয় অঙ্গভঙ্গি ও অলংকারের শব্দ ফিতনা। (১৩) অপ্রকাশ্য সৌন্দর্য প্রকাশের ক্ষেত্রে ফিতনা (নূর -31)।
@MDAlamin-kv4fm
2 жыл бұрын
Dr. Jakir naek ar boktobbo shune তার পর ওআয কইরেন।।।।।। he is the most intelligent person in the world......জাকির নাএক কি বলে আর আপ্নি কি বলেন।আমার মনে হই আপ্নি জাকির নাএক er চে বেশি gani না। so you should follow Dr Zakir Naik
@kishanarabi8818
2 жыл бұрын
আপনি ডা. জাকির নায়েকের অন্ধ ভক্তি ও পূজা করছেন যেটা কোনও জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান মানুষের আলামত নয়।
@jaberabdullah5022
2 жыл бұрын
পাগল ছাগল
@mogbulpathan5110
3 ай бұрын
Nonoder samir sathe ki porda kora poroj eta to na jayej onek er sami vabe je ota to bone sami mane apon onek sami ra eta mante chay na Ebong nonoder samir sathe porda charat dekha dite bole To apnar kache ekta onurodh chay Apni ekta somadha den video or madhme jate kore sami dekhte pai
@shabinahmed8418
2 жыл бұрын
আমার পর্দা নষ্ট হয় শ্বশুর বাড়িতেই বেশি দেবর আছে ননদের জামাই আছে এক সংসারেই থাকি কি করি এখন
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
এখানে আমি পর্দার সাথে সংশ্লিষ্ট দুটি হাদিস সহ কতিপয় শরীয়তের ইমামের মতামত লিপিবদ্ধ করলাম। #(১) রসূল( সঃ) তার দুই স্ত্রীকে বলেছিলেন, "তোমরা এই অন্ধ সাহাবী থেকে পর্দা করো । কারণ সে তোমাদের দেখতে পাইতেছেনা। কিন্তু তোমরা তো তাকে দেখতে পাইতেছো। সুতরাং তার থেকে পর্দা করো"( সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নাম্বার-৪২১২) # (২) ফাতেমা বিনতে কায়েস বর্ণিত হাদীসঃ আমর ইবনে হাফসের পিতা তাকে তিন তালাক দেন( হযরত আলীর রাঃ সাথে ১০ম হিঃ সনে ইয়েমেনে আবার পথে)। ফাতেমা রসূলের( সঃ) কাছে এসে তাঁকে এ কথা জানায়। রসূল( সঃ) তাকে উম্মে সুরাইকের গৃহে ইদ্দত পালন করার হুকুম দেন। তারপর বলেন, এ মেয়েটির কাছে আমার সাহাবীদের সার্বক্ষণিক যাতায়াত আছে। বরং তুমি ইবনে উম্মে মাকতুম গৃহে ইদ্দত পালন করো। কারণ সে অন্ধ। তার সামনে তোমার কাপড় চোপড় রেখে চলাফেরা করতে পারবে ( সহী মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। # অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছেঃ কারণ আমি অপছন্দ করি তোমার ওড়নাটি কখনো গা থেকে পড়ে যাবে অথবা পায়ের গোছার উপর থেকে কখনো কাপড় সরে যাবে এবং তার ফলে লোকেরা তোমার শরীরের এমন কিছু জায়গা দেখে ফেলবে যা তোমার কাছে খারাপ লাগবে( সহিঃ মুসলিম, তালাক অধ্যায়, ৪ খন্ড)। ঘটনাটি সংঘটিত হয় ১০ম হিঃ সনে। # এখানে লক্ষণীয় বিষয় এই যে, যেখানে রসূল( সঃ) তার স্ত্রীদেরকে অন্ধ সাহাবীর দিকে তাকাতে নিষেধ করছেন, সেখানে ফাতেমাকে বলছেন, তুমি তোমার চাচাতো ভাই ইবনে উম্মে মাখতুম এর গৃহে ঈদ পালন করো। ফাতেমা ও এই অন্ধ সাহাবীর মধ্যে মেলামেশা হবে দুই /এক ঘন্টার জন্য নয় বরং সুদীর্ঘ ইদ্দতকাল তাদের মধ্যে মেলামেশা হবে একই ছাদের নিচে। কিন্তু এতে কোন অসুবিধা হয়নি। # অন্যদিকে হাদিস থেকে বুঝা যায়, উম্মে শুরাইক এর গৃহ এবং মেহমান খানার মধ্যে কোন অন্তরাল ছিল না। সেখানে নারী ও পুরুষ মেলামেশা হত অহরহ। # আসরাম হাদিস দুটি আহমদ ইবনে হাম্বল এর নিকট উপস্থাপন করে বলেন, মনে হচ্ছে প্রথম হাদীসটি উম্মুল মুমিনীনদের সাথে সংশ্লিষ্ট এবং দ্বিতীয় হাদীসটি সকল মুমিন নারীর সাথে সংশ্লিষ্ট। জবাবে আহমদ ইবনে হাম্বল বলেন "হা"।( আল মুগনী, ইবনে কুতামাহ, ৭ খন্ড) # ইমাম আবু দাউদ হাদীস দুটি বর্ণনা করার পর বলেন, "এটি ছিল নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট( সুনানে আবু দাউদ, পোষাক অধ্যায়, আল্লাহর বাণী) । # ইমাম তাবারী তার তফসির গ্রন্থে মন্তব্য করেন যে, মাহরামদের সামনে উম্মুল মুমিনিনগন হিজাব করবে না। (তাফসীরে তাবারী, 22 খন্ড) # ইবনে কুতাইবা বলেন, হিজাব একমাত্র নবী পত্নীদের জন্য নির্দিষ্ট( তালিবুল মুখতালিফুল হাদীস)। # ইমাম নববী বলেন, হিজাব ফরজ করা হয়েছে একমাত্র নবী স্ত্রীদের জন্য( শারণ্দু সহিঃ মুসলিম লিন নববী, 14 খন্ড)। # মাহলাব বলেনঃ হিজাব একমাত্র নবীর( সঃ) স্ত্রীদের সাথে সংশ্লিষ্ট ছিল( ফাতহুল বারী, 11 খন্ড)। # ইবনে বাত্তাল (সহি বুখারীর একজন ব্যাখ্যাকার) বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, অন্য মুসলিম মেয়েদের জন্য তা ফরজ নয় (ফাতহুল বারি, 13 খন্ড)। # কাজী আইয়াজ বলেনঃ নবীর( সঃ) স্ত্রীদের জন্য চেহারা ও হাতের কব্জি ঢেকে রাখার নির্দিষ্ট করা হয়েছে এবং পর্দা অবস্থায় তাদের ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করা জায়েয নয় (ফাতহুল বারী, 13 খন্ড)। # তিনি পুনরায় বলেনঃ রসুলের( সঃ) স্ত্রীগণের চেহারা ও হাতের কব্জি মতভেদ ছাড়াই তাদের জন্য হিজাব ফরজ । যে কারণে সাক্ষী দেওয়া ও অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রে তাদের জন্য মুখ খোলা রাখা বৈধ নয় (ফাতহুলল বারি, 10 খন্ড)। # মূল কথা এই যে, উম্মুল মুমিনীনদের জন্য যে হিজাব ফরজ করা হয়েছে, তা সাধারণ মোমেন নারীদের জন্য ফরজ করা হয়নি। সাধারণ মোমেন নারীর সতর ঢাকা ফরজ। সতরের সীমা নিয়ে আলেমদের মধ্যে এখতেলাফ আছে।
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
চেহারা ও হাতের কব্জি খোলা রেখে দেবর ও ভাসুরের সামনে যেতে পারবেন। কিন্তু নিরিবিলি কক্ষে একাকী তাদের সাথে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না।
@mahmudaislamakhi9553
Жыл бұрын
আমিও এই সমস্যায় ভুগছি
@Mst.BristykhatunMst.Bristykhat
16 күн бұрын
Sommasa obbosoy toyre hoy sata amadar dora couar baira taka ar amadar allho nobigi kokono vull bola nessoy sov kesur moddo kollankor asa nobigi jahatu nesad koracan obbosoy sata pap sata allho gopon kora rakan
@RubinAkthar
4 күн бұрын
Ami vasurer sate pasa pasi rume thaki ete kono gunaho hobe
@mdekramul387
2 жыл бұрын
বউয়ের বড়ো বনের সাথে কিন বা ছোট বোনের স্বামীর সাথে আড্ডা মারতে পারবে
@kishanarabi8818
2 жыл бұрын
জ্বী না ভাই। আড্ডা মারা বা খোশগল্পের কোনো সুযোগ নেই। পর্দা বজায় রেখে শুধু কুশলাদি বিনিময় এবং দরকারি আলাপ করে নেয়া যেতে পারে।
@user-wc6xx6lk3t
6 ай бұрын
হে মাবুদ আমাকে তো দেবর বাসুর মধ্যে থাকতে হয়,
@MDNijam-v5f
8 ай бұрын
দেবর বাহিরে থাকলে আমাকে কল দিলে বা কথা বলতে চাইলে তার সাথে কি ফোনে কথা বলতে পারবে প্লিজ জানালে উপকার হবে প্লিজ জানান না একটু
@aslikhan55
2 жыл бұрын
কেউ একটু বলবেন, যদি নন মাহরাম এর সামনে পর্দা করে থাকি মানে হিজাব নিয়ে তাহলে কি তাদের সামনে যাওয়া যাবে না পর্দা করেও তাদের সামনে যাওয়া যাবে না?
@kishanarabi8818
Жыл бұрын
বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া এমনিতে খোশগল্প করার জন্য তাদের সামনে যাওয়া যাবেনা। প্রয়োজনবশত সামনে যেতে হলে আপনার কোনো মাহরাম পুরুষ অথবা তার কোনো মাহরাম নারীর উপস্থিতি ছাড়া নির্জনে তার সাথে অবস্থান করা যাবেনা।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ হারাম। হাদীস: কুতাইবা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোন পুরুষ যেন অপর কোন মহিলার সাথে নির্জনে অবস্থান না করে, কোন স্ত্রীলোক যেন কোন মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যাক্তি দাঁড়িয়ে বলল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভূক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমর স্ত্রী হাজ্জে যাবে। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’তবে যাও নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হাজ্জ (হজ্জ) কর’। (সহীহ বুখারী, ই,ফা, হাদীস নং-২৭৯৮, ৪৮৫৩)। হাদীস: কুতুয়বা ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... উকবা ইবনু আমির (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মহিলাদের নিকট একাকী যাওয়া থেকে বিরত থাক। জনৈক আনসার জিজ্ঞেস করল, ইয়া রাসূলাল্লাহ! দেবরদের ব্যাপারে কি নির্দেশ? তিনি উত্তর দিলেন, দেবর তো মৃত্যুতুল্য। ( সহীহ বুখারী, ই, ফা, হাদীস নং- ৪৮৫২)। এখানে একাকী নিরিবিলিতে ভাবীর সাথে সাক্ষাৎকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করা হয়েছে। একাকী নিরিবিলিতে ভাবির সাথে সাক্ষাৎ করলে সেখানে দুষ্কর্ম হবেই এবং তাকে রজম করা হবে। এটা ছিল নিশ্চিত। কারণ আরবে দ্রৌপতির প্রভাব বিদ্যমান ছিল। তানা হলে সমস্ত আত্মীয়-স্বজনকে বাদ দিয়ে শুধু দেবকে নিয়ে কেন প্রশ্ন করা হলো? তবে একাধিক হলে কোন সমস্যা নেই। কারণ একাধিক লোকের সামনে কোন দুষ্কর্ম করা অসম্ভব। দ্রৌপতি: এক ভাই বিয়ে করে, সকল ভাই ভোগ করে। হাদিসটি দ্রৌপতি প্রথাকে কবরস্থ করে। গায়রে মাহরামের সাথে একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করার নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত সহিঃ মুসলিম শরীফের ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন) হাদিস সমূহ :- হাদীস নং- ৩১৪২, ৩১৪৩, ৫৪৮৭, ৫৪৮৮, ৫৪৯০ । ৫৪৯০ নং হাদীসে বলা হয়েছে স্বামীর অনুপস্থিতিতে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুইজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে।
@abdulwahedkhan6293
Жыл бұрын
গায়রে মাহরামের সামনে চেহারা ঢাকা যদি ওয়াজিব হত, তবে রসুলের( সঃ) জন্য অনুরূপ নির্দেশ দেওয়া ওয়াজিব ছিল। কিন্তু সেই নির্দেশ কই? বরং তার বিপরীত মুখী নির্দেশ পাওয়া যায়। বলাবাহুল্য হাদীস কোরআনের ব্যাখ্যা। (১) আয়শা( রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিসঃ- রাসুল ( সঃ) বলেছেন, মেয়েরা যখন সাবালিকা হয়, তখন তাদের এই এই জায়গা ছাড়া অন্য কোন কিছু প্রকাশ করা উচিত নয়। এ কথা বলে তিনি চেহারা এবং হাতের কব্জির প্রতি ইঙ্গিত করেন। ( সহি সুনানে আবু দাউদ, লিবাস অধ্যায়, ৩৬৫৮ নং হাদিস)। হাদীসটি মুরসাল। (২) আসমা বিনতে উমাইস ( রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ- রসূল (সঃ) আয়সার( রাঃ) ঘরে প্রবেশ করে দেখেন, সেখানে রয়েছে আয়েশার বোন আসমা বিনতে আবু বকর।রসুল( সঃ) তার দিকে তাকালেন। অতঃপর দাঁড়িয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেলেন। তখন আয়েশা( রাঃ) বললেন তুমি এ পোশাক পাল্টে ফেলো। তোমার এই পোষাক রসুল( সঃ) অপছন্দ করেছেন । আসমা তার পোষাক পাল্টে নিলেন। অতঃপর রাসূল( সঃ) ঘরে প্রবেশ করলেন। আয়েশা( রাঃ) তখন প্রশ্ন করলেন, আপনি উঠে গেলেন কেন? তিনি বললেন তুমি কি তার আকৃতি দেখনি? মুসলিম নারীর এসব অঙ্গ ছাড়া অন্য কিছু প্রকাশ করা উচিত নয় । একথা বলে তিনি তার হাতের কব্জি ধরলেন, যাতে আংগুল ছাড়া আর কিছু প্রকাশ না পায়। তারপর হাতের কব্জি চোখ ও কানের মধ্যবর্তী স্থান পর্যন্ত উঠালেন। তখন মুখ ছাড়া আর কিছুই প্রকাশ পায়নি। (দেওয়ান হাতিয়া, ১১ পৃষ্ঠা এবং সেফারুন নাবেগা, ৪০ পৃষ্ঠা)। হাদীসটি শক্তিশালী। আয়েশা( রাঃ) বর্ণিত হাদিস এবং এই হাদিস একই ঘটনার হাদিস । ঘটনাটি ঘটে আসমা বিনতে উমাইস সপ্তম হিজরী সনে মদিনায় হিজরত করে আসার পর। ঘটনাটির সময় তার উপস্থিতির প্রমাণ বহন করে। বলাবাহুল্য আসমা( রাঃ) নামাজরত অবস্থায় ছিলেন না এবং তিনি রাসুলের( সঃ) মাহরাম ছিলেন না। (৩) কোন কিশোরীর যখন ঋতুস্রাব হয়, তখন তার চেহারা ও কব্জি পর্যন্ত দুই হাত ছাড়া অন্য কিছু পরিদৃষ্ট হওয়া বিধেয়ো নয়( মুরাসিলে আবু দাউদ, ৩১০ পৃষ্ঠা) মাযহাবের চার ইমামের মতে মহিলাদের চেহারা ও হাতের কব্জি সতরের অংশ নয়। (আল মুগনী, ১ খন্ড, ৫৫২ পৃষ্ঠা। এবং ইবনে হুবায়রা ( রঃ) তার আল ইফসাহ আন মায়ানী আসছেহা গ্রন্থ, ১ খন্ডে, ৮৬ পৃষ্ঠা) তাফসীরের ইমামগণের মতে যা সতর নয়, তা গায়রে মাহরাম পুরুষের সম্মুখে খোলা রাখা হারাম নয়। যেসকল মুফাচ্ছিরগন চেহারা খুলে রাখার পক্ষে মত প্রকাশ করেন তারা হলেনঃ-- (১) আত তাবারি( মৃত্যু ৩১০ হিঃ সন) (২) আল জাসসাস( মৃঃ ৩৭০ হিঃ)(৩) আল ওয়াহেদী( মৃঃ ৪৬৮ হিঃ) (৪) আল বাগাবী( মৃঃ ৫১৬ হিঃ) (৫) আয যামাখশারী ( মৃঃ ৫২৮ হিঃ) (৬) ইবনুল আরাবী( মৃঃ ৫৪৩ হিঃ) (৭) আর রাযী( মৃঃ ৬০৬ হিঃ) (৮) আল কুরতুবী( মৃঃ ৬৭১ হিঃ) (৯)আল খাযেন( মৃঃ ৭২৫ হিঃ) (১০) আন নিসাপুরী( মৃঃ ৭২৮ হিঃ) (১১) আবুল হাইয়ান( মৃঃ ৭৫৪ হিঃ) (১২) আবুস সাউদ( মৃঃ ৯৫১ হিঃ) (১৩) ইবনে বাদিস( মৃঃ ১৩৫৯ হিঃ)। (সুরা নুরের ৩১ নং আয়াতের তফসির দেখুন) যে সকল মুফাসসিরগণ চেহারা ঢাকার কথা বলেন তারা হলেন, (১) ইবনুল জাওযী( মৃঃ-৫৯৬ হিঃ)(২) বায়যাবি( মৃঃ-৬৫৮ হিঃ)(৩) সাওকানী( মৃঃ-১২৫০ হিঃ)(৪) সিদ্দিক হাসান খান( মৃঃ-১৩০৭ হিঃ)(৫) ইবনে কাসির( মৃঃ-৭৪৭ হিঃ)।কিন্তু সেখানে রসুলের ( সঃ) মুখ নিঃসৃত কোন নির্দেশ পাওয়া যায় না। ইবনে কাসীর বলেনঃ অধিকাংশ আলেমের মতে যে জিনিস প্রকাশ করা যাবে, তা হল চেহারা ও হাতের কব্জি (সূরা নূরের ৩১ নং আয়াতের ব্যাখ্যা দেখুন)। বুখারী ও মুসলিম শরীফে নারী পুরুষ পরস্পর দেখা সাক্ষাৎ এবং একত্রে কাজ করার প্রায় তিন শতাধিক হাদিস লিপিবদ্ধ আছে। উম্মুল মু'মিনীন ছাড়া কোন মহিলা সাহাবীর চেহারা ঢাকার ইঙ্গিত দেয়, এমন একটি হাদিস খুজে পান কিনা আগ্রহী ব্যাক্তিগন চেষ্টা করে দেখতে পারেন। তবে জাহেলী যুগের সাজসজ্জার অনুকরণে নেকাব পড়া একটি হাদিস পাবেন, যা এহরামের সময় হারাম ঘোষণা করা হয়।
@mariamsaidur262
2 жыл бұрын
মামা শশুর চাচা শশুর এদের সাথে দেখহা জায়েজ আছে কিনা??
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
মেয়েদের সাথে সাক্ষাতের নিয়মাবলী। 🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀🏀 (১) সাক্ষাতের গুরুত্ব ও যথার্থতা থাকতে হবে। (২) দৃষ্টিকে সংযত রাখতে হবে। দৃষ্টির ক্ষেত্রে ফেতনা সৃষ্টি হওয়ার ব্যাপারে নারী ও পুরুষ উভয়ই সমান( নূর- 30,31)। (৩) সাধারণভাবে মুসাফাহা থেকে বিরত থাকতে হবে( সহি বুখারী, তাফসীর অধ্যায়, 10 খন্ড। সহিঃ মুসলিম, নেতৃত্ব অধ্যায়ে, 6 খন্ড)। ৩( ক) প্রয়োজন দেখা দিলে এবং ফেতনার ভয় না থাকলে স্পর্শ করা দোষণীয় নয় । (সহি বুখারী, জিহাদ অধ্যায়, 6 খন্ড ; আদাব অধ্যায়, অহংকার অনুচ্ছেদ,13 খন্ড; ইসতিযান অধ্যায়, 13 খন্ড; জিহাদ অধ্যায়, 6 খন্ড; হজ অধ্যায়, 4 খন্ড। সহিঃ মুসলিম ফাজায়েল অধ্যায়, সাত খন্ড ; ইমারত অধ্যায় , 6 খন্ড ; কিতাবুল হজ্জ অধ্যায়, 4 খন্ড। (৪) নারী ও পুরুষের মধ্যে পার্থক্য করা এবং ভীর এড়িয়ে চলতে হবে (এটি সহী জামিউস ছগিরে 3154 নম্বরে উদ্ধৃত হয়েছে)। (৫) নির্জনে একাকী সাক্ষাৎ করা হারাম (সহি বুখারী, হজ্জ্ব অধ্যায়, 4 খন্ড, এবং বিবাহ আধ্যায়, 11 খন্ড)। (৬) একাধিক মহিলার সাথে একজন পুরুষ একাকী নিরিবিলিতে সাক্ষাৎ করতে পারে( ইমাম নববীর( রঃ) ইজতিহাদ)। (৭) কারো স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে স্বামীর অনুমতি লাগবে। যদি স্বামী মুসাফির না হন( তিরমিজি, ২ খন্ড)। (৮) স্বামী যদি মুসাফির হন, তবে তার স্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে হলে এক বা দুজন পুরুষ সাথে নিয়ে সাক্ষাৎ করতে পারবে (সহীহ মুসলিম, সালাম অধ্যায়, গায়রে মাহরাম এর কাছে নিরিবিলিতে যাওয়া ও সাক্ষাৎ করা হারাম অনুচ্ছেদ)। (৯) সুগন্ধি ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে( সহিঃ মুসলিম, মেয়েদের মসজিদে যাওয়া, 2 খন্ড)। (১০) মাহরাম ছাড়া নারীর ভ্রমণ নিষিদ্ধ ( সহি বুখারী হজ অধ্যায়, 4 খন্ড)। (১১) কথাবার্তায় চপলতা ও নির্লজ্জতা প্রদর্শন ফিতনা। (১২) আকর্ষণীয় অঙ্গভঙ্গি ও অলংকারের শব্দ ফিতনা। (১৩) অপ্রকাশ্য সৌন্দর্য প্রকাশের ক্ষেত্রে ফিতনা (নূর -31)।
@jaberabdullah5022
2 жыл бұрын
না
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
@@jaberabdullah5022 হাঁ।
@1eV
2 жыл бұрын
একদম হারাম
@MdRipon-lv1sm
2 жыл бұрын
Ami ki mokh deke kotha bolte parbo
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
মুখ খুলেও কথা বলতে পারবেন।
@Tobfunnydrama1890
6 ай бұрын
স্ত্রীর বাড়িতে মামাতো ভাই, খালাতো ভাই আসলে সেই সময় স্ত্রী কি তার বাবার বাড়ি জেতে পারবে কি না?
@user-ro5tz6wr7n
Жыл бұрын
samir kaka. mamar samne ki jaya jabe
@marshaahmad3677
2 жыл бұрын
Assalamu alaikom.onakai sala somondir bow dar sathy Hasi thatta nogrami kory abon na korly boly j Samira onak kaw dam Dayna .kinto nijar bowk porday think rakhty abar onnar bowar sathy thatta moskoray mosgol thak.adar khatry kiso bolban.
@khanmonoara2599
Жыл бұрын
সব কিছুই রব্বুল আলামীন আল কুরআন এ বলেছেন।
@birdloverfashionhouse6063
2 жыл бұрын
শতিনের বাবা , ভাইয়ের সামনে জাওয়া কি জায়েয আছে??????
@abdulwahedkhan6293
2 жыл бұрын
সতর ঢেকে যাওয়া জায়েজ আছে। যারা বলে জায়েজ নাই, তাদের কাছে কোন দলিল নাই।
Пікірлер: 379