নিঝুম দ্বীপকে বনদস্যুদের হাত থেকে রক্ষা করুন || নৌকা নিয়ে চৌধুরিখাল,কমলারচর,কবিরাজেরচর ভ্রমন | EPISODE 2
পাল্কির চর
চোয়াখালি বন
কুমারিকা সি বিচ
GUIDE: JAMSED
CONTACT: 01818728513
MY GEARS
✔️ Camera- Sony A6400 , DJI MINI 2, GOPRO 9 CAMERA 4K,
▬
SOCIAL MEDIA LINK:
INSTAGRAM: / rajveermaju. .
MY Facebook profile :facebook.com/profile.php?...
My Facebook Page- / tamalmajumder41541
EMAIL:tamalmajumder9720@gmail.com
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
Disclaimer:
Don't Download & Copy Anything From This Channel. Its a Cyber Crime. All Videos of this Channel is Copyrighted by Tamal majumder
MUSIC: Audio Library - Music for content creators
Audio Library - Music for content creators
• Epic Theme No. 2 - Ste...
• Daydream - Land of Fir...
• Sunshine - Roa (No Cop...
নিঝুম দ্বীপে পর্যটকদের মূল আকর্ষণ এই কয়েক হাজার হরিণ। গাছ কেটে বসতি গড়ে উঠায় আবাসস্থল হারাচ্ছে হরিণ। এছাড়াও রাত-বিরাতে শিকারীরা হরিণ শিকার করে পাচার করছে, আর শিয়াল-কুকুরের আক্রমণে হরিণের প্রাণহানি ঘটছে অহরহ। দ্বীপের চারদিকে বেড়িবাঁধ না থাকায় নোনা পানি বনে ঢুকে হরিণের খাবার পানি ও খাদ্য সংকট দেখা দেয়। ফলে অনেক সময় প্রাণ বাঁচাতে হরিণ লোকালয়ে এসে ধরা পড়ছে মানুষের হাতে। অবার খাদ্য ও অবাস সংকটে হরিণ নিঝুম দ্বীপ ছেড়ে পার্শ্ববর্তী অন্য দ্বীপগুলোতে চলে যাচ্ছে। দ্বীপে গাছ ও হরিণ কমে যাওয়ায় ধীরে ধীরে কমছে পর্যটক। হরিণ না দেখে হতাশ হয়ে ফিরতে হচ্ছে পর্যটকদের।
পঞ্চাশের দশকে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা অপরূপ সৌন্দর্যের নিঝুম দ্বীপ এখন অনেকটা নিষ্প্রাণ-শ্রীহীন। পুরো এলাকায় প্রকাশ্যে চলছে বনের গাছ কাটার মহোৎসব। একসময় যেখানে বন বিভাগের মাধ্যমে সাড়ে ১২ হাজার একর ম্যানগ্রোভ বা শ্বাসমূলীয় বাগান করা হয়েছিল, সেটি কমতে কমতে সাড়ে তিন হাজার একরে নেমে এসেছে। নিঝুম দ্বীপে চিত্রা হরিণের খাবার কেওড়াগাছের পাতা। বনের গাছ কাটতে কাটতে এমন অবস্থায় পৌঁছেছে যে হরিণের খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে।
নিঝুম দ্বীপের জাহাজমারা রেঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, মাটিতে কেওড়াগাছের গুঁড়ি পড়ে আছে। আবার কোথাও কোথাও কৌশলে কেওড়াগাছের নিচে শ্বাসমূল কেটে ফেলে রাখা হয়েছে, যাতে করে ধীরে ধীরে গাছ মারা যায়। লবণাক্ততার কারণে নিঝুম দ্বীপে শুধু কেওড়াগাছ হয়। আর এই গাছের দাম খুবই কম। তাই গাছ বিক্রির দিকে কারো মনোযোগ নেই। সবার নজর গাছ কেটে সেখানে বসতি গড়ে তোলা। বনের গাছ কেটে সেখানে গড়ে উঠছে নতুন নতুন বসতভিটা।
বন বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, বন বিভাগের জমি জবরদখল করে নিঝুম দ্বীপে বর্তমানে পাঁচ হাজার পরিবার বসবাস করছে। পাঁচ হাজার পরিবারে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ বন বিভাগের জমির ওপর অবৈধভাবে বসবাস করছে। বিভিন্ন সময়ে মামলা করলেও তাতে কোনো কাজ হয়নি। বন বিভাগের কর্মকর্তারা বলেন, এখানে আমাদের নিজস্ব জনবল অত্যন্ত কম। স্বল্প জনবল নিয়ে আমরা বেশ কয়েক বার বন বিভাগের জমি ফিরে পেতে উচ্ছেদে বের হয়েছি। কিন্তু স্থানীয়রা উল্টো একজোট হয়ে আমাদেরকে মারতে আসে।
দ্বীপটির একজন জনপ্রতিনিধি জানান, নিঝুম দ্বীপে সীমানা প্রাচীর না থাকা, খাদ্য সংকটসহ বিভিন্ন কারণে ৩০ হাজার হরিণ থেকে কমে ৮-১০ হাজারে নেমে এসেছে। অনেক সময় হরিণ পাচার হয়। তাছাড়া প্রতিটি ছোট বা মাঝারি হরিণ মূল্য ২৫-৩০ হাজার টাকা। ফলে টাকার লোভে অনেক স্থানীয় বাসিন্দা হরিণ শিকার ও পাচারের সঙ্গে জড়িত। হরিণ কমে যাওয়ায় পর্যটকও কমে গেছে।
নোয়াখালী বিভাগীয় বন কর্মকর্তারা বলছেন, মানুষ বন উজাড় করছে। এতে হরিণ বিচরণের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। খাদ্য সংকটসহ বিভিন্ন কারণে নিঝুম দ্বীপ ছেড়ে হরিণ পার্শ্ববর্তী বনে চলে যাচ্ছে। স্থানীয় বন বিভাগের বিট অফিসারদের এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
নিঝুম দ্বীপ এর দর্শনীয় স্থানসমূহ
চৌধুরী খাল ও কবিরাজের চর - যেতে হবে বিকেল এ সন্ধ্যার আগে, চৌধুরীর খাল নেমে ঘন্টা খানেক হাঁটলেই বনের মধ্যে হরিন এর পালের দেখা পেতে পারেন। একটা ট্রলার রিজার্ভ নিন ১০-১৫ জনের গ্রুপ এর জন্য ১০০০-১২০০ টাকা ওরাই হরিন দেখিয়ে আনবে, সন্ধ্যার সময় কবিরাজের চর এ নেমে সূর্যাস্ত ও হাজার হাজার মহিষের পাল দেখতে ভুলবেন না।
কমলার দ্বীপ - সেখানের কমলার খালে অনেক ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। এছাড়াও আশেপাশের দ্বীপগুলো সুন্দর।
ম্যানগ্রোভ বন - এটি নিঝুম দ্বীপ বনায়ন প্রকল্প। নিঝুম দ্বীপ এ ছোট ছোট ছেলেরা গাইড এর কাজ করে, এদের সাথে নিয়ে সকাল বেলায় বনের ভেতর ঢুকে পড়ুন। হরিন দেখতে পাবেন।
নামা বাজার সি বীচ - নামার বাজার থেকে হেঁটে যেতে ১০ মিনিট লাগে। এখান থেকে সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত দেখতে পাবেন, এখানে বারবিকিউ করে মজা পাবেন।
দমার চর ও ভার্জিন / কুমারী সি বীচ - দমার চরের দক্ষিন দিকে নতুন একটা সী বিচ আছে যাকে বলে ভার্জিন আইল্যান্ড। এখানে অনেক নাম না জানা পাখির দেখা পাবেন খুব সকালে যদি যান। অনেক টুরিস্টদের কাছে এখনও অজানা এই জায়গাটা। ট্রলার ভাড়া ৩০০০-৩৫০০ টাকা।
চোয়াখালি ও চোয়াখালি সী বিচ - চোয়াখালিতে গেলে খুব সকালে হরিন দেখা যায়। মটর সাইকেল ওয়ালাকে বলে রাখুন খুব সকালে আপনাকে হোটেল থেকে নিয়ে হরিন দেখিয়ে আনবে। ভাগ্য ভালো থাকলে সকাল ৫ টায় ঘুম থেকে উঠে ব্রাশ করতে করতে নিঝুম রিসোর্ট এর বারান্দা থেকেও হরিন দেখতে পারবেন ২/৪ পিস।
আপনি যদি হাতে সময় নিয়ে যান তবে ট্রলার রিজার্ভ নিয়ে ভোলার ঢালচর, চর কুকরি - মুকরি থেকে ঘুরে আসতে পারেন।
TAGS:nijhum dwip how to go নিঝুম দ্বীপের পথে কীভাবে যাবেন কোথায় থাকবেন নিঝুম দ্বীপ হাতিয়া নোয়াখালী nijhum dip nijhum dwip noakhali nijhum dwip tour nijhum dwip tour guide নিঝুম দ্বীপ ভ্রমণ নিঝুম দ্বীপ ভ্রমন খরচ nijhum dwip hotels nijhum dwip hatia nijhum dwip bangladesh hatiya noakhali নিঝুম দ্বীপ নোয়াখালী হাতিয়া নিঝুম দ্বীপ
Негізгі бет অবাধে বন উজাড়, হুমকির মুখে নিঝুম দ্বীপ || নৌকা নিয়ে চৌধুরিখাল,কমলারচর,কবিরাজেরচর ভ্রমন | EPISODE 2
Пікірлер: 37