মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ পেতে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ৫১০ টাকা বিকাশ করে পরামর্শ নিতে পারবেন। সরাসরি সাক্ষাৎ করে আইনী পরামর্শ নিতে চাইলে ০১৭১৬-৮৫৬৭২৮ নম্বরে ১৫৩০ টাকা বিকাশ করে সাক্ষাতের সময়সূচি জেনে নিয়ে নির্ধারিত সময়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র (যদি থাকে) নিয়ে চেম্বারে আসতে হবে। ঠিকানা: ব্যারিষ্টার দোলন এন্ড এ্যাসোসিয়েটস, প্রেস্টিজ হোমস (১ম তলা), চিটাগাং হোটেলের সামনে, সেগুনবাগিচা, ঢাকা। অথবা প্রামাণিক ল’ চেম্বার, জজ কোর্ট চত্ত্বর, কুষ্টিয়া। This Channel does not promote and encourage any illegal content, illegal activities. The aim and objects of this channel is to create a law-conscious population.
#law_tips_bd
#seraj_pramanik
#niact
#criminal_case
#land_problem
#lawtips
#divorce
#land_law
#blasfemia
#freedom
আজ ধর্ম অবমাননা নিয়ে কথা বলব। যে কোন ধর্ম অবমাননা করলে তার বিরুদ্ধে কী জাতীয় শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ধর্ম অবমাননায় ফাঁসিসহ কী কী শাস্তি দেয়া হয়েছে, বাক স্বীধীনতার সীমাবদ্ধতা কতটুকু, ধর্ম অবমাননায় আপনি কোথায় মামলা করবেন, এর জন্য কী করতে হবে-বিস্তারিত কথা বলতে আমি--। সম্প্রতি ফেসবুকে ইসলাম ধর্মের সমালোচনা করায় তৈমুর নামক এক ব্যাক্তিকে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন পাকিস্তানের সন্ত্রাস দমন আদালত। তিনি হজরত মহম্মদ ও তাঁর পরিবার সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য করেছিলেন। পোলিশ বিজ্ঞানী কোপারনিকাসের লেখা বইটি ধর্মের বিরুদ্ধে যাওয়ায় খ্রিষ্টান গির্জার পাদ্রীরা বইটিকে নিষিদ্ধ করে দেয়। কারণ ওই বইটিতে লেখা ছিল পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে, কিন্তু বাইবেলে লেখা ছিল পৃথিবীর চারদিকে সূর্য ঘোরে। এ কারণে তার প্রতি ধর্ম যাজকরা ক্ষিপ্ত হন এবং আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে। স্মরণকালের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত ধর্ম অবমাননাকারী হলেন ইরানের সালমান রুশদী।
৭০ দশকের দিকে ‘স্যাটানিক ভার্সেস’ লেখার জন্য তার বিরুদ্ধে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা ইমাম খোমেনী। বাংলাদেশে সর্বশেষ ধর্ম অবমাননার অপরাধে বিচার হয়েছিলো ২০০৭ সালে। ধর্মীয় উস্কানিমূলক কার্টুন প্রকাশের দায়ে সে সময় কার্টুনিস্ট আরিফুর রহমানকে দুই মাসের জেল এবং ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়। আমাদের দ-বিধি আইনের ২৯৫ক ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি স্বেচ্ছাপ্রণোদিত হয়ে বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিকের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অসদুদ্দেশ্যে লিখিত বা মৌখিক বক্তব্য দ্বারা কিংবা দৃশ্যমান অঙ্গভঙ্গি দ্বারা সংশ্লিষ্ট ধর্মটিকে বা কারো ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রতি অবমাননা করে বা অবমাননার চেষ্টা করে, সে ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তিকে দুই বছর পর্যন্ত মেয়াদের কারাদ- অথবা অর্থদ- কিংবা উভয়দ-ে দ-িত করা যেতে পারে। আমাদের ফৌজদারি কার্যবিধির ৯৯ ধারায় বলা হয়েছে, কোনো সংবাদপত্র যদি রাষ্ট্রবিরোধী কোনো কিছু এমনভাবে প্রকাশ করে যা নাগরিকদের মধ্যে শত্রুতা ও ঘৃণা তৈরিতে উস্কানি দেয় কিংবা ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত হানে, সে ক্ষেত্রে সরকার ইচ্ছা করলে ওই সংবাদপত্রের সংশ্লিষ্ট কপিগুলো বাজেয়াপ্ত করতে পারে। আমাদের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, এরপর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন সর্বশেষ সাইবার অপরাধ আইন এসমস্ত আইসিটি আইনগুলোতে ইলেক্ট্রনিক ফরমে মিথ্যা, অশ্লীল অথবা মানহানিকর তথ্য প্রকাশ সংক্রান্ত অপরাধ ও তার দন্ডের কথা বলা হয়েছে। আইন বলছে, কোনো ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইটে বা অন্য কোনো ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে, যা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেউ পড়লে, দেখলে বা শুনলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হতে উদ্বুদ্ধ হতে পারে অথবা যার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানি দান করা হয়, তাহলে তার এ কাজ হবে একটি অপরাধ। কোনো ব্যক্তি এ অপরাধ করলে কারাদ-ে এবং অর্থদ-ে দ-িত হবে।
১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে গৃহীত মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রের ১৯তম ধারায় বাকস্বাধীনতার অধিকার দেওয়া হলেও ১২ নম্বর ধারায় বলা হয়েছে, 'কাউকে তার ব্যক্তিগত গোপনীয়তা, পরিবার, বসতবাড়ি বা চিঠিপত্রের ব্যাপারে খেয়ালখুশি মতো হস্তক্ষেপ অথবা সম্মান ও সুনামের ওপর আক্রমণ করা চলবে না। ১৯৬১ সালের নভেম্বরে গৃহীত মানবাধিকার কনভেনশনের ১৩ নম্বর অনুচ্ছেদে বাক ও চিন্তার স্বাধীনতাকে সমর্থন দেওয়ার পাশাপাশি বলা হয়েছে, 'বাকস্বাধীনতা ব্যক্তির মর্যাদা, জনগণের মূল্যবোধ ও শৃঙ্খলার প্রতি আক্রমণাত্মক হতে পারবে না। এটা স্পষ্ট যে, যা ইচ্ছা তা-ই বলে যাওয়া, লিখে যাওয়া, দেখা মাত্র কাউকে গালাগাল দেওয়া বাকস্বাধীনতা হতে পারে না। বাকস্বাধীনতা মানে মিথ্যাচার নয়, বিদ্বেষ ছড়ানো বাকস্বাধীনতা নয়। বাকস্বাধীনতা মানে সত্য বলার অধিকার। কাজেই ধর্ম অবমাননা বিষয়ে যদি আরও কিছু জানতে চান কিংবা মামলা মোকদ্দমা করতে চান, তাহলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-...
• মিথ্যা মামলাকারী স্ত্র...
• চেক দিয়ে ফেসে গেলে কী ...
• জমি অবৈধ দখলের দিন শেষ...
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-...
• Video
• Video
• জমি অবৈধ দখলের দিন শেষ...
• সহজে তালাক দেয়ার নিয়ম-...
• মিথ্যা মামলাকারী স্ত্র...
facebook: / seraj.pramanik.5
Facebook page: / lawcommentbd
tps:// • ক্রিমিনাল কেসে যে সাক্...
• স্বামীর ২য় বিয়ের সহজ উ...
ধর্ম অবমাননা
কোরআন অবমাননার শাস্তি
নবী অবমাননার শাস্তি
রাসুলের অবমাননার শাস্তি
ধর্ম অবমাননার আজব শাস্তি
ধর্ম অবমাননা করার শাস্তি
ধর্ম অবমাননার অভিনব
আজব শাস্তি
ধর্ম অবমাননার অভিনব শাস্তি দিল আদালত
কোরআনের আলোকে ধর্ম অবমাননা করার শাস্তি
কোরআন অবমাননার শাস্তি কি
কোরআন অবমাননার শাস্তি কি?
আল্লাহ ধর্ম অবমাননা করার কি শাস্তির কথা বলেছেন কোরআনে
Негізгі бет ধর্মীয় উস্কানী ও রাষ্ট্রের ভাবমূতি ক্ষুণ্নের আইনী প্রতিকার! ধর্ম অবমাননার শাস্তি! Freedom of Speech
Пікірлер: 1