বেগুন বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় সবজি। সারা বছরই এর চাষ করা যায়। নিরাপদ বেগুন চাষের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে রয়েছে- জাত ও জাতের বৈশিষ্ট্য, বালাই দমন ও সার প্রয়োগ। যা এখানে সংক্ষেপে উল্লেখ করা হল। বাংলাদেশে প্রায় শতাধিক জাতের বেগুন পাওয়া যাবে। যেমন- পটলা, ঝুপি, তারাপুরী, কাজলা, ইসলামপুরী নয়নতারা, খটখটিয়া, শিংনাথ এসব স্থানীয়, স্থানীয় উন্নত, বারি ও হাইব্রিড জাত সারা দেশে সারা বছর চাষ হয়। বাংলাদেশে বিষাক্ত কীটনাশক প্রয়োগের তীব্রতার বিবেচনায় বেগুনের অবস্থান শীর্ষ পর্যায়ে। বেগুনের জাতভিত্তিক রোগ ও পোকা আক্রমণের তীব্রতা সারণি : ১ দ্রষ্টব্য।
চারা উৎপাদন ও সার প্রয়োগ
জমি তৈরি : আগাছা বেছে মাটি তৈরি করতে হয়। শীতকালীন বেগুন আগস্ট-অক্টোবর ও বর্ষাকালীন জানুয়ারি-এপ্রিলে বীজতলায় বীজ বপন করতে হয়। ২৫ গ্রাম বীজ ৩ বর্র্গ মি. বীজতলায় বুনতে হয়। বীজতলায় ৫০ মেস নাইলন নেট দিয়ে ঢেকে চারা উৎপাদন করলে চারা অবস্থায় ভাইরাস রোধ করা যায়। গজানোর ১০-১২ দিন পর চারা দ্বিতীয় বীজতলায় লাগাতে হয়। চারার বয়স ৩০-৪০ দিন অথবা ৪-৬টি পাতা হলে রোপণ করতে হবে।
সার : জাতের ফলন ক্ষমতা ও অপুষ্টি লক্ষণ দেখে সার দিতে হবে। সারের পরিমাণ সারণি-২ দ্রষ্টব্য। গাছে অপুষ্টি লক্ষণ দেখে সার ও চুন প্রয়োগ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
fb id: / tanzil.hasankhan.5
#আধুনিকচাষ
#আধুনিকফসলচাষ
#আধুনিকপদ্ধতিতেবেগুনচাষ2023
#চাষ
#ফসলচাষ
#2023
#মালচিংপদ্ধতিতেবেগুনচাষ
Негізгі бет আধুনিক পদ্ধতিতে বেগুন চাষ। Modern method of eggplant cultivation.
Пікірлер: 16