আরব ইতিহাসের মোহাম্মদ সাহেবের হানাফী উম্মতের মধ্যে যারা ভয়ানক আসুন তাদেরকে একটু চিনে নিই.. আল্লাহ বলেছেন- আমি কিতাবে কোনকিছু লিপিবদ্ধ করতে ক্রটি করিনি (সুরা আনআম ৩৮) কুরআনকে বুঝার জন্য সহজ করে দিয়েছি (কামার১৭) মানে কুরআনই যথেষ্ট আল্লাহর আদেশ নিষেধ বোঝার জন্য। কিন্তু হুজুর বললেন- না। শুধু কুরআন পড়লেই বোঝা যাইবো না, কুরআনের কোন আয়াতের কী অর্থ? কী ব্যাখ্যা? কী তাৎপর্য? কী গূঢ় রহস্য? তা বোঝার জন্য অবশ্য অবশ্যই মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে আরবি, ফার্সি ভাষা, ব্যাকরণ, মাখরাজ, তাফসীর, হাদিস, ফিকাহ, উসুল, বালাগাত ইত্যাদি জানা লাগবে। নইলে বোঝা যাবে না। তার মানে এই হুজুররা বলতে চাচ্ছেন, আল্লাহ তাঁর কিতাব লিখতে ত্রুটি না করলেও প্রচুর জটিলতা করেছেন, আর আমাদের জ্ঞানের ভাণ্ডারী হুজুর সাহেবরা সেই জটিলতা মোচন করেছেন শত শত কিতাব লিখে।
@quranandkaaba
3 ай бұрын
আমাদের মনে রাখতে হবে, কোরআন এমন একটি গ্রন্থ যেটি নিজেই ব্যাখ্যাকৃত। এর জন্য কোন সহায়ক গ্রন্থের দরকার পড়ে না। পৃথিবীতে আমরা এমন কোন লেখক পাই না, যে লেখক কোন বই লিখে তার ব্যাখ্যার জন্য কারোর উপর দায়িত্ব দেয়। তাছাড়া প্রত্যেক লেখকের পাঠক টার্গেট থাকে ভিন্ন ভিন্ন। কিন্তু কোরআনের বেলায় আপনাদের মাথায় এমন চিন্তা কিভাবে আসলো? কোরআনের ব্যাখ্যার জন্য আলাদা কোন এজেন্সি প্রয়োজন? আরবের মোহাম্মদের হাদিসের প্রয়োজন? কোরআনের টার্গেট তো গোটা মানবজাতি। আর মানবজাতি চৌদ্দশ বছর থেকে নয়। মূলত কুরআনের কোন ব্যাখ্যাকারী কোন মানুষ হতে পারে না। কুরআন সুবিস্তারিত এবং পরিপূর্ণভাবে নাজিল করেছেন আল্লহ রাব্বুল আলামীন।
Пікірлер: 2