bhakti charu swami bengali ekadashi 2021 lecture একাদশীর ব্রত কি ? একাদশী পালনের নিয়ম ও পারনের নিয়মাবলী কি ? একাদশীর মাহাত্ম্য ও খাবার কি ? শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী গুরু মহারাজের বাংলা প্রবচন লেকচার একাদশীর ব্রত কথা ( ekadashi 2021 vrat katha vidhi bengali lecture by hh bhakti charu swami guru maharaj ) এই বাংলা ইসকন ভিডিওটিতে শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী গুরুমহারাজ বাংলা প্রবচন একাদশী ব্রত করা যায়? একাদশী পালনের উপকারিতা, একাদশীর খাদ্য তালিকা,একাদশীতে কি কি খাওয়া যায়,একাদশী পারনের নিয়ম, পারন কি,একাদশী পারন সময়,একাদশী কেন করা হয়,একাদশী করার নিয়ম,একাদশী করলে কি হয়, একাদশী তিথি পালনের কারণ ও ফল এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী গুরু মহারাজ । Ekadashi 2021 vrat katha vidhi bengali iskcon lecture by hh bhakti charu swami guru maharaj iskcon .
( bhakti charu swami bangla youtube channel) iskcon. শ্রীল ভক্তিচারু স্বামী গুরুমহারাজ বাংলা প্রবচন একাদশীর ব্রত পালনের নিয়মাবলী পারনের মাহাত্ম্য ও খাবার উপকারিতা কি .
#ekadashi2021 #একাদশীরনিয়মাবলী #একাদশীখাবার #একাদশীব্রত #bhakticharuswamibangla #একাদশীপারনেরনিয়ম #একাদশীউপকারিতা #শ্রীলভক্তিচারুস্বামীমহারাজ #ভক্তিচারুস্বামীবাংলা #একাদশীমাহাত্ম্য
এখন আসি প্রধান প্রশ্নে “একাদশী পালনের দরকারটা কি?’’ যারা একাদশী পালনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে শনির কোপে তারা বিনষ্ট হয়। একাদশী বাদ দিয়ে যারা দেহধর্মে অধিক আগ্রহ দেখায়, ধর্মের নামে পাপরাশিতে তাদের উদর পূর্ণ হয়। কলহ-বিবাদের করেণেও একাদশী দিনে উপবাস করলে অজ্ঞাত সুকৃতি সঞ্চিত হয়। পুণ্য প্রদায়িনী সর্বশেষ্ঠ এই ব্রত শ্রীহরির অতি প্রিয়। একাদশী ব্রত পালনে যে ফল লাভ হয়, অশ্বমেধ, রাজসূয় ও বাজপেয় যজ্ঞদ্বারাও তা হয় না। একাদশী ব্রতে ভাগবত শ্রবণে পৃথিবী দানের ফল লাভ হয়। অনাহারে থেকে হরিনাম, হরিকথা রাত্রিজাগরণে একাদশী পালন করা কর্তব্য। কেউ যদি একাদশী ব্রতে শুধু উপবাস করে তাতে বহু ফল পাওয়া যায়। শুদ্ধ ভক্তেরা এই দিনে একাদশ ইন্দ্রিয়কে শ্রীকৃষ্ণে সমর্পণ করেন। একদশীতে শস্যমধ্যে সমস্ত পাপ অবস্থান করে। তাই চাল, ডাল, আটা, ময়দা, সুজি, সরিষা আদি জাতীয় খাদ্যদ্রব্য একদশী দিনে বর্জন করা উচিত। একাদশী উপবাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শাস্ত্রে যে চৌষট্টি প্রকার ভক্ত্যাঙ্গের কথা বলা হয়েছে, তার মধ্যে একাদশী ব্রত সর্বত্তোম। শ্রবণ, কীর্তন, স্মরণ আদি নবধা ভক্তির পরই দশম ভক্ত্যাঙ্গরূপে একাদশীর স্থান। তাই ভক্তি লাভেচ্ছু সকলেরই একাদশী ব্রত পালনের পরম উপযোগিতার কথা বিভিন্ন পুরাণে বর্ণিত হয়েছে। একাদশী তিথি সকলের অভীষ্ট প্রদানকারী। এই ব্রত পালনে সমস্ত প্রকার পাপ বিনষ্ট, সর্বসৌভাগ্য ও শ্রীকৃষ্ণের প্রীতি বিধান হয়। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে আট থেকে আশি বছর বয়স পর্যন্ত যে কোন ব্যক্তিরই ভক্তিসহকারে পবিত্র একাদশী ব্রত পালন করা কর্তব্য।
দশবিধ নাম অপরাধ ➡️ • দশবিধ নাম অপরাধ naam a...
শ্রী শিক্ষাষ্টকম ➡️ • শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু শ্...
হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্রের অর্থ তাৎপর্য কি ➡️ • হরে কৃষ্ণ মহামন্ত্রের ...
আচমন করার নিয়ম পদ্ধতি মন্ত্র ➡️ • আচমন করার নিয়ম পদ্ধতি...
আদর্শ পিতা মাতার কর্তব্য ➡️ • আদর্শ পিতা মাতার কর্তব...
SUBSCRIBE ➡️ bit.ly/2VF6hTM
যদি এই ভিডিওটি আপনাদের ভালো লাগে তবে অবশ্যই ভক্তিচারু স্বামী বাংলা চ্যানেলটি সাবস্কাইব করুন।ভিডিওটি LIKE ও শেয়ার করুন।
সাবস্কাইব ➡️ bit.ly/2VF6hTM
If you want more video SUBSCRIBE this Bhakti Charu Swami Bangla Channel and don't forget to LIKE & COMMENT. SUBSCRIBE ➡️ bit.ly/2VF6hTM
একাদশী পালনের নিয়মাবলী ভগবানকে ভক্তিভরে স্মরণ করাই যেন আপনারই মূল কাজ হয় । আমরা একাদশী পালনের সাত্ত্বিক নিয়মটি উল্লেখ করছি । এটি পালন করা সবার উচিত ।
১। সমর্থ পক্ষে দশমীতে একাহার, একাদশীতে নিরাহার ও দ্বাদশীতে একাহার করিবেন ।
২। তা হতে অসমর্থ পক্ষে শুধুমাত্র একাদশীতে অনাহার।
৩। যদি উহাতেও অসমর্থ হন, একাদশীতে পঞ্চ রবিশস্য বর্জন করতঃ ফল মূলাদি অনুকল্প গ্রহণের বিধান রহিয়াছে।
সমর্থ পক্ষে রাত জাগরণের বিধি আছে, গোড়ীয় ধারায় বা মহান আচার্য্যবৃন্দের অনুমোদিত পঞ্জিকায় যে সমস্ত একাদশী নির্জলা ( জল ব্যতীত ) পালনের নির্দেশ প্রদান করেছেন । সেগুলি সেমতে পালন করলে সর্বোওম ফল লাভ হয় । নিরন্তর কৃষ্ণভাবনায় থেকে নিরাহার থাকতে অপারগ হলে নির্জলাসহ অন্যান্য একাদশীতে কিছু - সবজি, ফলমূলাদি গ্রহণ করতে পারেন । যেমন - গোল আলু , মিষ্টি আলু , চাল কুমড়ো, পেঁপে, টমেটো, ফুলকপি ইত্যাদি সবজি ঘি অথবা বাদাম তৈল দিয়ে রান্না করে ভগবানকে উৎসর্গ করে আহার করতে পারেন । হলুদ, মরিচ, ও লবণ ব্যবহার্য । আবার অন্যান্য আহায্য যেমন - দুধ, কলা, আপেল, আঙ্গুর, আনারস, আখঁ, আমড়া শস্য, তরমুজ, বেল, নারিকেল, মিষ্টি আলু , বাদাম ও লেবুর শরবত ইত্যাদি ফলমূলাদি খেতে পারেন ।
একাদশীতে পাচঁ প্রকার রবিশস্য গ্রহণ করতে নিষেধ করা হয়েছেঃ-
১। ধান জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন - চাউল, মুড়ি, চিড়া, সুজি, পায়েশ, খিচুড়ি, চাউলের পিঠা, খৈ ইত্যাদি
২। গম জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন - আটা, ময়দা, সুজি , বেকারীর রূটি বা সকল প্রকার বিস্কুট, হরলিকস্ জাতীয় ইত্যাদি ।
৩। যব বা ভূট্টা জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন - ছাতু , খই , রূটি ইত্যাদি ।
৪। ডাল জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন - মুগ মাসকলাই, খেসারী, মসুরী, ছোলা অড়রহ, ফেলন, মটরশুটি, বরবঢী ও সিম ইত্যাদি ।
৫। সরিষার তৈল, সয়াবিন তৈল, তিল তৈল ইত্যাদি । উপরোক্ত পঞ্চ রবিশস্য যেকোন একটি একাদশীতে গ্রহণ করলে ব্রত নষ্ট হয় ।
একাদশী পারণঃ (একাদশী তিথির পরদিন উপবাস ব্রত ভাঙ্গার নিয়ম ) পঞ্জিকাতে একাদশী পারণের (উপবাসের পরদিন সকালে ) যে নির্দিষ্ট সময় দেওয়া থাকে, সেই সময়ের মধ্যে পঞ্চ রবিশস্য ভগবানকে নিবেদন করে প্রসাদ গ্রহণ করে পারণ করা একান্ত দরকার । নতুবা একাদশীর কোন ফল লাভ হবে না ।
Негізгі бет একাদশীর ব্রত পালনের নিয়মাবলী পারনের মাহাত্ম্য ও খাবার উপকারিতা কি bhakti charu swami bengali
Пікірлер: 80