হুজুর আপনাকে আল্লার জন্য ভালোবাসি আমি US থাকি আলহামদুল্লিলা আমার বাসার আসেপাসে বর বর মসজিদ মাদরাসা সব আছে আমার ছেলে হাপিজি পরে জুব্বা পরে মাদরাসায় জায় আলহামদুল্লিল্লা আমরা এখানে কোন কোন মুসলিম দেশের থেকে বেসি ইসলাম পালন করতে পারি আলহামদুল্লিল্লা আমাদের কি এদেশে থাকা গুনা হবে কিনা জানাবেন
@muntasirusa
2 жыл бұрын
দয়াকরে জানাবেন আপনি কোন স্টেটে আছেন। আমি ও US থাকি কিন্তু আমার এখানে কোনো হিফজ মাদ্রাসা নাই, আমার ছেলেকে পড়ানার ইচ্ছে আছে। তাই আমাকে কিছু তথ্য দিলে অনেক উপকৃত হতাম।
@VlogTheSaad
Жыл бұрын
আমি কুরআন শরীফ সহীহ্ ভাবে শিখাই
@VlogTheSaad
Жыл бұрын
@@muntasirusaআমিও কুরআন শরীফ সহীহ্ ভাবে শিক্ষা দেই
@techzahin3805
Жыл бұрын
মাশাআল্লাহ খুব ভালো লাগলো।
@AhsanUllah-hr3sk
7 ай бұрын
আলহামদুলিল্লাহ্। সুন্দর আলোচনা করেছেন প্রিয় শায়েখ। এই বিষয়ে - মুফতি আখতার ইমান আদিল কাসিমির: অমুসলিম দেশে মুসলমান; জীবনযাপন, সমস্যা ও শরয়ি সমাধান। বইটি পড়লে সবাই উপকৃত হবেন ইং শা আল্লাহ্। বাস্তবসম্মত চমৎকার বিশ্লেষন।
@Parsa_2018
8 ай бұрын
তুরুস্কে তে থাকা যাবে পার্মানেন্টলি?
@azsana12
2 жыл бұрын
As salamu alaikum. Would you be able to make some videos with more English speaking , or some totally in English. Islam is in many languages , and scholars point of view and way to teach is different. For us, english speaking, it be more beneficial. Jazzak Allahu khairan.
আপনারা দয়া করে নিজের দেশকে বসবাস যোগ্য করে তুলেন নিরাপত্তা ও কাজের বাবস্থায় করুন পরে এই সকল থাকা বা না থাকা কথা বলবেন
@mohammedislam413
Ай бұрын
Sir, but who these days understand this thing?? I know people who follows all the five pillars of Islam but they prefer living or staying in USA/EU/Australia due to security and better lifestyle! May Allah help us all!
@miavai61
2 жыл бұрын
আসসালামু আলাইকুম শায়খ, পারফিউম ব্যবহার সম্পর্কে ইসলাম কী বলে? বিশেষ করে এলকোহল মিশ্রিত পারফিউম ব্যবহার করার বিধান কী?
@ক্ষণকালএজীবন
3 ай бұрын
এলকোহল খাওয়া হারাম । ব্যবহার জায়েয। জিনিষ টা নাজাছ বা নাপাক নয়। মহিলারা ঘরের বাহিরে কোন সুগন্ধি ব্যবহার করবেনা ,হারাম।
@brandonwiles-n8t
3 ай бұрын
মুসলিমদের অমুসলিম প্রধান দেশে বসবাসের কোন বিধান নাই, শুধুমাত্র ক্ষেত্রবিশেষে যেমন ধর্ম-প্রচার কিংবা ব্যাবসা-বাণিজ্যের জন্য অস্থায়ীভাবে থাকার বিধান আছে। আর এই বিধান প্রযোজ্য ছিল প্রাচীন আমলে যখন অমুসলিম প্রধান দেশেও ধর্মীয় বিধিনিষেধ মানা হতো যেগুলা অনেক ক্ষেত্রে ইসলামি বিধিনিষেধের অনুরূপ; যেমন নারী-পুরুষের পর্দা, বিভিন্ন প্রকারের জাহেলিয়াত -- যেমন যিনা, কওমে লূতী-যিনা (সমকামিতা), গর্ভপাত/শিশুহত্যা, হারাম (সুদ, মাদক) ব্যবসা ইত্যাদি রাষ্ট্রীয় ভাবে নিষিদ্ধ ছিল, বিশেষ করে খ্রীস্টান প্রধান দেশে, এমনকি হিন্দু প্রধান দেশেও (ভারতবর্ষ) অনেক যায়গায় এসব কড়াকড়ি ছিল। কিন্তু বর্তমানে সেরকম কোন খ্রীস্টান দেশ নাই, বা এমন কোন অমুসলিম দেশ নাই যেখানে কোন ধরণের ধর্মীয় বিধি-নিষেধ মানা হয়। ইউরোপ-আমেরিকা-অস্ট্রেলিয়ার সব দেশ এখন নাস্তিকতার (ধর্মনিরপেক্ষতার, তাগুতের) ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। ফলে সেসব দেশে পর্দার কোন বিধান নাই, ক্ষেত্রবিশেষে এমনকি পর্দা নিষিদ্ধ করা হয়। যিনা, কওমে-লূতী যিনা ইত্যাদিকে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়, ক্ষেত্রবিশেষে বাধ্যতামূলক, যেমন সন্তানরা বালেগ/বালিগা হওয়ার পর উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে চাইলে পিতা-মাতার কোনপ্রকারের বিধি-নিষেধ আরোপ করার ক্ষমতা নেই। যদি তাদেরকে উদ্দাম যিনায় লিপ্ত হতে না দেওয়া হয়, পিতা-মাতাকে পুলিশ এসে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। পুরুষের থেকে নারীর ক্ষমতা অস্বাভাবিকভাবে বেশী। বিশেষ করে পারিবারিক আদালতে নারীদের অপরিসীম ক্ষমতা দেওয়া হয়, যেন তারা সহজভাবে তালাক দিয়ে পরের দিনেই যিনায় লিপ্ত হতে পারে। কারো স্ত্রী যদি যিনায় লিপ্ত হতে চায়, স্বামীর কোন প্রকার ক্ষমতা নাই তার স্ত্রীকে থামানোর, যেকারণে জাহেলী দাইয়ুছী (স্ত্রীকে অন্য পুরুষের সাথে যিনায় লিপ্ত হতে দেওয়া) এখন পশ্চীমা সমাজে নিত্য-নৈমিত্তিক ঘটনা। নারীরা যাতে সহজে যিনা ভিত্তিক জীবন -যাপনে লিপ্ত হতে পারে, সেজন্য গর্ভপাত এবং শিশুহত্যা কে প্রবলভাবে উৎসাহিত করা হয়। পরিবার এবং পারিবারিক প্রথাকে ভেঙ্গে ফেলার জন্য সরকার এবং বিভিন্ন সরকারী দপ্তর দিন-রাত বিভিন্ন প্রকারের কার্যক্রমে লিপ্ত। হারাম ব্যবসা, যেমন সুদ, জুয়া, পতিতাবৃত্তিকে উৎসাহিত করা হয় এবং বৈধ। আর কেউ যদি এসবের বিরুদ্ধে কথা বলে, তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তার চাকরি চলে যায়, বা ব্যবসা বাণিজ্য থাকলে তা বন্ধ করে দেওয় হয়, কারণ তাদের আইন-কানুন জাহেলীয়াত এবং শয়তানকে রক্ষা করার জন্য নির্মিত। বর্তমান পশ্চীমা বিশ্ব সম্পূর্ণরূপে জাহেলীয়াত আর হারামের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। এদের জাহেলী এমনকি ইসলাম পূর্ব কাফির মুশরিক আরবদেরকেও হার মানায়। শুধু তাইই নয়, সব পশ্চীমা দেশের সরকার কোটি-কোটি টাকা মুসলিমদের হত্যা করার জন্য ব্যয় করে, আর সে টাকা আসে সাধারণ মানুষের (কর/ভ্যাট) পকেট থেকে। এখন এসব জানার পরও যদি আপনি ভাবেন বর্তমান বিশ্বে অমুসলিম/নাস্তিক প্রধান দেশে থাকা/স্থায়ী হওয়া জায়েজ, তাহলে আমি বলবো আপনার মাথায় গুরুতর সমস্যা আছে, বা আপনি এই বিষয়ে কিছুই জানেননা, বা ঠিকমত চিন্তাই করেন নাই। বাকিটুকু আল্লাহু আলাম।
@MDSAIDULISLAMRUMON
7 күн бұрын
জাযাকাল্লাহ খাইরান খুব ই বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে আলোচনা।
@MDSAIDULISLAMRUMON
7 күн бұрын
জাযাকাল্লাহ খাইরান খুব ই বাস্তবতার উপর ভিত্তি করে আলোচনা।
@assalafi2286
2 жыл бұрын
আসসালামু ওয়ালাইকুম শাইখ আমি আপনাকে আল্লাহ জন্য ভালোবাসি আমার একটা প্রশ্ন কার ও কাছে যদি কিছু টাকা নিয়ে ব্যাবসা করি আমি যদি লভ্যাংশ থেকে যদি কিছু টাকা দি তাহলে সেটা সুদ হবে কি না
@SahabUddin-n9m
Жыл бұрын
উ: ব্যাবসা জন্য অন্য কারো কাছ থেকে টাকা ধার নিলে সেই লভ্যাংশ থেকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিলে তা সুদ হবে, তবে আগে থেকে তার সাথে চুক্তিবদ্ধ হতে হবে যে ব্যাবসার লাভ ক্ষতি সমহারে উনি বহন করেন এবং অনির্দিষ্ট পরিমাণ লাভ বা ক্ষতি হলে উনাকে নিতে হবে। এখানে উনার টাকা ও আপনার শ্রম হওয়ার কারণে ইনশাআল্লাহ হালাল হবে। অন্যান্য আলেম গণের মতামত দেখতে পারেন, জাযাকাল্লাহ খাইরান
@ক্ষণকালএজীবন
3 ай бұрын
@@SahabUddin-n9m উত্তর সঠিক ! টাকা নেবার সময় পরিস্কার করতে হবে তা ধার নাকি ব্যবসার অংশীদারিত্ব । অংশীদার হলে লাভ নির্দিষ্ট বা fixed হবেনা । লাভ ক্ষতির ভিত্তিতে হবে । Fixed লাভ ই সুদ , যা হারাম।
Пікірлер: 25