বাংলাদেশে বাজারে বিরাট একটা অংশ কোক-পেপসি’র দখলে। কোকের ব্যবসা চলছে প্রায় ৬০ বছর ধরে, পেপসির প্রায় ২৫ বছর। বাংলাদেশে কোমল পানীয়’র বাজারে চলে তাদের একচেটিয়া রাজত্ব। তাদের মার্কেটিং আর ব্র্যান্ডিং পলিসি এতটা স্ট্রং, যে দেশীয় কোনো ব্র্যান্ড তাদের সাম্রাজ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই পারে না। বা টিকে থাকতে পারে না। ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে যখন কোক-পেপসি বয়কটের ঢেউ উঠল বাংলাদেশে, তখন ‘মোজো’ হঠাৎ করে ফিলিস্তিনের প্রতি নিজেদের সহমর্মিতা স্বরূপ ঘোষণা দিল, তারা প্রতি বোতল থেকে এক টাকা করে ফিলিস্তিনের নিপীড়িত মানুষের জন্য পাঠাবে। অল্প দিনেই মোজোর এই প্রচারণা ব্যাপক সমর্থন পায় এবং মোজোর বিক্রি হু হু করে বাড়তে থাকে। কি পরিমাণ বিক্রি হয় মোজো? উৎপাদন ও মার্কেটিং এ মোজো কি ভাবে কি ভাবে দেশ সেরা হয়ে উঠলো, আন্তর্জাতিক ব্রান্ডের সাথে টিকে থাকতে পারবে কি মোজো? তা জানাবো আজকের এই ভিডিওতে, চলুন শুরু করা যাক...
Негізгі бет কোকাকোলাকে কোন ঠাসা করে মোজো’র উত্থান !! Rise of Mojo | Mojo Vs Coca Cola
Пікірлер: 1 М.