চৌগাছা থানাধিন হাজরাখানা হইতে নিয়ামতপুর তালপট্টি খালের উপর বিগত দশ বছর একটি বাশের সাঁকো আছে। এই সাকু দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য লোকজন এপার থেকে ওপারে চলাচল করে।শাকুর হাজরাখানা প্রান্তে একটি ছোট্ট ঘর বানিয়ে কিছু লোক প্রতি দিন জন প্রতি 10 টাকা করে আদায় করে। সাধারণ জনগণ এতেও অসন্তুষ্ট হইল প্রতিবাদ করার সাহস পায়না কারণ টাকা উঠানো লোকজন বলে তারা সাকুটি ডেকে এনেছে কিন্তু এই টাকা রাখার কোন রসিদ তারা দেয় না। বেশ কিছুদিন যাবৎ স্থানীয় জনগণ আমাকে মেসেঞ্জারে ফেসবুকের কমেন্টে এই অনিয়মের প্রতিকার চেয়ে আমাকে ব্যবস্থা নিতে বলেন পরবর্তীতে আমি উক্ত ইউনিয়নের দায়িত্বে থাকা এসআই গিয়াসকে উক্ত টাকা আদায়ের বিষয়ে তদন্ত করতে পাঠাই এসআই গিয়াস জানায় টাকা নেওয়ার ঘটনা সত্য এবং সে দাবি করে উক্ত সাকোতে টাকা আদায়ের জন্য সে ডেকে ডেকে আনছে কিন্তু সে কোন কাগজপত্র দেখাতে পারে না। আমি এস আই গিয়াসকে জানাই বৈধ কাগজপত্র না দেখানো পর্যন্ত সে যেন কোন টাকা না উঠায়। কিন্তু আজকেও সংবাদ ভাই সে সাকোর পাশে থাকা ঘরে বসে টাকা উঠাচ্ছে। সংবাদ পেয়ে আমি নিজেই ঘটনাস্থলে যাই এবং সেখানে হাজরাখানা অংশে সাকোর পাড়ে থাকা ঘরে আ:রশিদ পিতা চাদআলি সাং হাজরাখানাকে দেখতে পাই তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করিলে সে উক্ত সাকু ডেকে আনার কথা বলে কিন্তু বৈধ কোন কাগজ দেখাতে পারে নাই। জনগণের পারাপারের জন্য একটি বাঁশের সাঁকো সরকারি ইজারা হয় আমার বিশ্বাস হয়না। আমি তাকে বৈধ কাগজপত্র আমাকে না দেখানো পর্যন্ত উক্ত সাকোতে কোন টাকা উঠাতে নিষেধ করি। ভবিষ্যতে সে পুনরায় টাকা উঠালে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানাই। আমাদের এই কার্যক্রমে স্থানীয় জনসাধারণের যদি প্রতিদিন ১০টাকা খরচ কম হয় তাতে ক্ষতি কি?
- Күн бұрын
মগের মুল্লুক ।। গ্রামে সাঁকো পার হতে ১০ টাকা করে চাঁদা ।। BD Police News Update 2020
- Рет қаралды 3,666,600
Пікірлер: 3,9 М.