মহেশখালীর নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে মিষ্টি পানের সুখ্যাতি। সেই সঙ্গে চিংড়ি, লবণ ও মুক্তা চাষের জন্যও স্থানটি দেশব্যাপী ব্যাপকভাবে পরিচিত।
১৫৫৯ সালের ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে মূল ভূ-খণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সৃষ্টি হয় মহেশখালী দ্বীপ। এর পাদদেশে প্রবাহিত চ্যানেল এবং পূর্ব প্রান্ত দিয়ে উত্তর দক্ষিণমুখী পাহাড় এখনও সেই সংযুক্তির চিহ্ন বয়ে চলেছে।
জনতা বাজার নামক জায়গাটিতে নতুন নির্মিত হওয়া মহেশখালী সেতু বর্তমানে মূল মূল ভূ-খণ্ডের সঙ্গে দ্বীপের সরাসরি যোগাযোগ রক্ষা করছে।
মহেশখালী দ্বীপের নামকরণের ইতিহাস
লোকমুখে দ্বীপের নাম নিয়ে এক মজার গল্প প্রচলিত আছে। অনেক আগে ছোট মহেশখালীতে (যার স্থানীয় আরেক নাম চরপাড়া) নূর মোহাম্মদ সিকদার নামের এক প্রভাবশালী লোকের বসবাস ছিল। তার ছিল পাহাড়ে হরিণ শিকারের শখ। একদিন হরিণ শিকারে বেরিয়ে সারা দিন ধরে কোনো শিকার না পেয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েন তিনি। একটি গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নিতে গিয়ে প্রায় ঘুমিয়ে পড়তে যাচ্ছিলেন।
আচমকা এক শব্দে তার তন্দ্রা ছুটে যায়। সঙ্গে সঙ্গে শব্দ অনুসরণ করে তাকাতেই তিনি লক্ষ্য করেন, শব্দটি আসছে একটি গাভীর নিকট থেকে। গাভীটি একটি মসৃণ পাথর খণ্ডের উপর নিজ বান থেকে দুধ ঢালছে। নূর মোহাম্মদ অবাক হয়ে খেয়াল করেন, এই গাভীটি তারই গোয়ালঘর থেকে কিছুদিন আগে হারিয়ে গিয়েছি
Негізгі бет Maheshkhali Island: Complete Travel Guideline. কক্সবাজার টু মহেশখালী দ্বীপ দ্রমণ গাইড ।
Пікірлер: 2