মন্দির সীতাকুন্ড, চন্দ্রনাথ-মন্দির সীতাকুণ্ড / সীতাকুণ্ড বিশ্বনাথ মন্দির / Chandranath Hill Complete Travel Guide - 2023
বাংলাদেশের সীতাকুন্ডের নিকটে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের (Chandranath Temple or #Chandronath hill) উপরে অবস্থিত #চন্দ্রনাথ মন্দির অন্যতম বিখ্যাত শক্তিপীঠ। সীতাকুণ্ড অপরূপ প্রাকৃতিক সৌর্ন্দয্যের লীলাভূমি ।এখানের সর্বোচ্চ পাহাড় চুড়ায় অবস্থিত চন্দ্রনাথ মন্দির । সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ মন্দির তীর্থযাত্রীদের জন্য এক পবিত্র স্থান। শুধু তাই-ই নয় এই স্থানটি বর্তমানে পর্যটকদের আকর্ষণেও অনেকটা এগিয়ে। বিশেষত সীতাকুন্ড দর্শনীয় স্থান & সীতাকুণ্ডের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য যেকোনো ভ্রমণকারীকে আপন করে নিতে সক্ষম। সীতাকুণ্ডের সবচাইতে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটনকেন্দ্র হলো চন্দ্রনাথ পাহাড়। সীতাকুণ্ড বাজার থেকে পূর্ব দিকে মাত্র ৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই চন্দ্রনাথ পাহাড়। চন্দ্রনাথ মন্দির সীতাকুণ্ডের সবচাইতে দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি পর্যটনকেন্দ্র হলো চন্দ্রনাথ পাহাড় । সীতাকুন্ডের চন্দ্রনাথ মন্দির তীর্থযাত্রীদের জন্য এক পবিত্র স্থান। (Approx. 1200 feet high from sea level! And this is 23rd highest mountain peak of Bangladesh!) #সীতাকুণ্ড/ চন্দ্রনাথ পাহাড় যাওয়ার উপায় বাস অথবা ট্রেনে করে সীতাকুণ্ড নামবেন। সীতাকুণ্ড বাজার থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের দূরত্ব খুব কম হওয়ায় রিক্সা/অটো করে চন্দ্রনাথ পাহাড় যাওয়া যায়। সীতাকুণ্ড থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যেতে পথে পড়বে অসংখ্য দর্শনীয় দৃশ্য। রিক্সায় করে গেলে সেই সব সৌন্দর্য থেকে বঞ্চিত হতে হয়। সীতাকু- থেকে চন্দ্রনাথ পাহাড়ে যাওয়ার সময় পথে হিন্দুদের বেশ কিছু ধর্মীয় স্থাপনা পর্যটকদের চোখে পড়বে। পথে প্রথম যে ঝর্ণাটি পড়বে সেখান থেকেই চন্দ্রনাথ পাহাড়ে ওঠার রাস্তা দু-ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। যারা সহজ উপায়ে সরাসরি পাহাড়ে উঠতে চান তারা ডানদিকের সিঁড়িওয়ালা রাস্তাটি দিয়ে উপরে উঠতে পারেন এবং যারা পাহাড়ি পথ ডিঙিয়ে রোমাঞ্চের সাথে পাহাড়ে উঠতে চান তারা বামদিকের পাহাড়ি পথ দিয়ে উপরে উঠতে পারেন। তবে ডানদিকের পথটিতে সিঁড়ি থাকলেও পাহাড়ে উঠার ক্ষেত্রে বামদিকের পাহাড়ি পথটিই সহজ। আর পাহাড় থেকে নিচে নামার সময় ডানদিকের সিঁড়িওইয়ালা পথটিই সহজ ।
উত্তর চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ড প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্যে ভরপুর। সবুজের সমারোহ আর প্রাচীন ঐতিহ্যের জন্য বিখ্যাত সীতাকুণ্ডের দর্শনীয় স্থান সমূহ। দেশ বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শত বছরের পুরনো ঐতিহাসিক স্থান দেখতে ছুটে আসেন পর্যটকরা। এছাড়া কৃষি প্রধান অঞ্চল এবং বিশ্বের মধ্যে বৃহত্তম জাহাজ ভাঙা শিল্প থাকায় অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ সীতাকুণ্ড। এখানকার বিভিন্ন পর্যটন স্থান নতুন এবং পুরাতন মিলে ধীরে ধীরে পর্যটক মুখর হয়ে উঠেছে। একদিকে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য্যের লীলাভূমি সীতাকুণ্ড চন্দ্রনাথ পাহাড় অন্যদিকে বিশাল সাগরের জলরাশি। অবসর সময়ে একা কিংবা পরিবার নিয়ে অধীর আগ্রহে পর্যটকরা ঘুরতে আসেন এখানে। কিন্তু মুগ্ধ করা পর্যটন স্থানগুলোতে স্থানীয় ও দেশ বিদেশের পর্যটক পরিদর্শন করলেও কিছু রয়ে যায় অগোচরে। তেমনি একটি সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ড পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত অগ্নিকুণ্ড ও গরম পানির ঝর্ণা। বাংলাদেশের একমাত্র গরম পানির ঝর্ণা ও রহস্যময় অগ্নিকুণ্ড মন্দির রয়েছে বাড়বকুণ্ড পাহাড়ি এলাকায়। দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য দেখার যাদের আগ্রহ এবং দুর্গম পাহাড়ি পথ পাড়ি দিতে যারা ইচ্ছা করে তাদের জন্য বাড়বকুণ্ড অগ্নিকুণ্ড গ্রহনযোগ্য। বিস্তৃত পাহাড়ি এই অঞ্চলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ফলের বাগান। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সীতাকুণ্ডের বিখ্যাত পেয়ারা বাগান ও ঔষধি গাছ। হিন্দু সম্প্রদায়ের পবিত্র তীর্থস্থান হিসেবে বিবেচিত অগ্নিকুণ্ড মন্দির। মন্দিরকে ঘিরেই চারদিকে ছড়িয়ে আছে শত বছরের পুরনো বিভিন্ন স্থাপত্য। রহস্যময় অগ্নিকুণ্ড পরিদর্শনে সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ডে লক্ষ লক্ষ পর্যটক ভীড় জমায়। লোক মুখে শোনা যায়, অগ্নিকুণ্ডে সীতার বনবাসের কাহিনী। শুধু ধর্মীয় উদ্যেশ্যে নয় সবুজের গালিচায় মোড়ানো আঁকাবাঁকা পথ পাড়ি দিতে দেখা যায় পর্বতারোহীদের।দিন রাত ২৪ ঘন্টা অবিরত জ্বলতে থাকা অগ্নিকুণ্ড পর্যটক ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রধান আকর্ষণ। রয়েছে ঝর্ণা ও শিবলিঙ্গ মন্দির যেখানে ভক্তদের পূজা করতে দেখা যায়। সীতাকুণ্ড দর্শনীয় স্থান ।
🔊 LIKE | COMMENT | SHARE | SUBSCRIBE.
Негізгі бет মন্দির সীতাকুন্ড, চন্দ্রনাথ-মন্দির সীতাকুণ্ড / Chandranath Hill Complete Travel Guide - 2023
Пікірлер: 8