প্লাস্টার বাড়ির আস্তরণের পাশাপাশি বাড়ির দেয়ালকে এবং সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তোলে। প্লাস্টার করার পর কাঠামো মজবুত ও মসৃণ হয় এবং আবহাওয়ার ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে কাঠামোকে রক্ষা করে। তাই এর উপর যথেষ্ট নজর দেওয়া দরকার।
প্লাস্টার করার পূর্বে আর.সি.সি আর ব্রিকের সারফেস ভাল করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভিজাতে হবে।
আর.সি.সির সারফেসে চিপিং করে গ্রাউটিং দিতে হবে।
ইটের গাঁথুনির কাজের সময় জয়েন্ট ১/২’’ গভীরতা পর্যন্ত চেছে পরিষ্কার করতে হবে।
থিকনেস ঠিক রাখার জন্য প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী ব্রিক ওয়ালে ০.৭৫ ইঞ্চি ও আর.সি.সি সারফেসে ০.৫ ইঞ্চি পুরুত্বে প্লাস্টার করতে হবে।
প্লাস্টারের পুরুত্বএর বেশি হলে তা দুই ইঞ্চি ½ স্তরে করতে হবে।
কোন অবস্থাতেই প্লাস্টারে দীর্ঘক্ষণ ফেলে রাখা শুকিয়ে যাওয়া মসলা ব্যবহার করা যাবে না।
প্লাস্টার করার ২৪ ঘন্টা পর কমপক্ষে ৭ দিন দিনে ৩-৪ বার করে কিউরিং করতে হবে।
মিস্ত্রী যেন সারাদিন কাজের জন্য একবারে একসাথে মসলা তৈরী না করে সেই খেয়াল রাখতে হবে।
প্লাস্টার কাজে বালি সিমেন্টের অনুপাত খুবই গুরুত্বপুর্ন।
প্লাস্টার করার পূর্বে আর.সি.সি আর ব্রিকের সারফেস ভাল করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ভিজাতে হবে।
রি-ইনফোর্সড কংক্রিটের কাজ প্লাস্টারের জন্য সাধারণত ১ ভাগ সিমেন্ট ও ৪ ভাগ বালু মিশ্রিত করে মসলা বা মর্টার তৈরি করা হয়।
২বা ৩ ভাগ বালুর সাথে ১ ভাগ সিমেন্ট মিশিয়ে পয়েন্টিং এর মশলা বা মর্টার তৈরি করা হয়।
Негізгі бет প্লাস্টারিং ( Plastering) I নির্মাণে আমি I A Shah Cement Initiative
Пікірлер: 38