অনেক লোক আছে যারা তালাক সম্পর্কে কিছু জানেনা ,, কিন্তু রাগের মাথায় তালাক দিয়ে দেয় ,, পরে ফিরিয়ে আনতে চায় ,, কি করা যাবে তাদের জন্যে ,,, যাদের মাথায় তালাক সম্পর্কে কোন ধারনা নেই বোঝাতে পারে না তালাক আসলে কি ,, কিন্তু তারা হঠাৎ করে রাগের মাথায় তালাক বলে ফেলে ,, তাদের কে নিয়ে কিছু বলেন ,?? (আমি আরিফ ঘাটাইল টাঙ্গাইল জেলা থেকে)
@swhanrahman1545
5 жыл бұрын
এটা থেকে রেহাই পাওয়ার উপায় কি
@kamal20088
5 жыл бұрын
kzitem.info/news/bejne/q6-Fq6KisaGCZag
@ummearakhatun9185
4 жыл бұрын
Right
@hurayragang4270
Жыл бұрын
আহমাদ, আবু দাউদ এবং ইবনে মাজাহ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ইগলাকের ক্ষেত্রে কোন তালাক নেই এবং কোন ছাড় নেই। " অধিকাংশ পণ্ডিত বলেছেন যে ইগলাক অর্থ বাধ্যতা বা ক্রোধ, অর্থাৎ তীব্র ক্রোধ। উপরে উল্লিখিত, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে জ্ঞান হারায় না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। 1 - যা একজন ব্যক্তির মন বা যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করার মতো তীব্র নয়; সে জানে সে কি বলছে এবং তার মানে কি। এই ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, ম্যানুমিশন এবং চুক্তিতে কোন দ্বিমত নেই বৈধ 2 - যেখানে তার রাগ এমন সীমায় পৌঁছে যায় যে সে আর জানে না সে কি করছে বা বলছে। এই অবস্থায় বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এতে কোন দ্বিমত নেই। যদি তার রাগ এতই তীব্র হয় যে সে কি বলছে তা বুঝতে না পারলে তার কোন কথাই যে এক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হবে না তাতে কোন সন্দেহ নেই। মুকাল্লিফের (সুস্থ মনের প্রাপ্তবয়স্ক) শব্দগুলি তখনই কার্যকর করা হবে যদি সে জানে যে সে কী বলছে এবং এর অর্থ কী এবং যদি বক্তা সত্যিই তা বোঝায়। 3 - যে ধরনের রাগ উপরে উল্লিখিত দুটি বিভাগের মধ্যে পড়ে, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে তাকে পাগলের মতো আচরণ করতে বাধ্য করে না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215। মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215। 1 - যখন একজন ব্যক্তি রাগান্বিত হয় এবং সে কী করছে সে সম্পর্কে আর সচেতন থাকে না। এটিকে পাগলের সাথে তুলনা করা হয়, তাই সকল আলেমদের মতে তালাক হয় না। 2 - যেখানে একজন ব্যক্তি খুব রাগান্বিত কিন্তু এখনও কি ঘটছে সে সম্পর্কে সচেতন, কিন্তু তার রাগ এত তীব্র যে তাকে তালাকের কথা বলতে বাধ্য করে। এক্ষেত্রেও সঠিক আলেমদের মতানুযায়ী তালাক সংঘটিত হয় না। 3 - সাধারণ ধরণের রাগ যা খুব তীব্র নয়। এমতাবস্থায় সকল আলেমদের মতে তালাক হয়ে যায়। ফাতাওয়া আল-তালাক থেকে, পৃষ্ঠা 19-21, ডক্টর আবদ-আল্লাহ আল-তাইয়ার এবং মুহাম্মাদ আল-মুসা দ্বারা সংকলিত। সহীহ মুসলিম,মুসলিম (১৪৭২) ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়, আবু বকর (রা.) এর সময়। তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট) এবং উমর (রা.)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর তিন তালাককে এক হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল। উমর (রাঃ) বলেন, “লোকেরা এমন একটি বিষয়ে তাড়াহুড়ো করছে যাতে তাদের তাড়াহুড়া করা উচিত নয়। আসুন আমরা একে তিনটি হিসাবে গণনা করি এবং সেই অনুসারে লোকেদের মধ্যে বিচার করি।" মুসলিম কর্তৃক বর্ণিত অন্য একটি বর্ণনা অনুসারে: আবুল-সাহবা ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়ে তিনজনকে এক হিসাবে গণ্য করা হয়নি? এবং আবু বকর (রাঃ) এর সময় এবং উমর (রাঃ) এর সময়ের প্রথম তিন বছর? সে হ্যাঁ বলেছে," এর বীরতে নবিজীর কোন হাদিস নেই এর বিপরীতের হাদিসগুলো ইবনে আব্বা ও হযরত উমর (রাঃ) এর সময়ের।কারণ হযরত উমর ও ইবনে আব্বাস ৩ তালাক কে ৩ মানার প্রথা চালু করেন।
@Robin-hw1dk
5 жыл бұрын
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী মৌখিক ভাবে তালাক দেয়ার কোন বিধান নেই। তিন তালাক উচ্চারণের মাধ্যমে বিবাহ বিচ্ছেদ বাংলাদেশে বৈধ নয়। চুরি করলে হাত কেটে দেয়া ইসলামী আইন কিন্তু বাংলাদেশে হাত কাটার আইন যেমন কার্যকর নয় তেমনি মৌখিক তিন তালাক কার্যকর নয়।
@mdtafsirul4668
5 жыл бұрын
বাংলাদেশ, না কোন দেশ এটা কি কোরআনে কি উল্লেখ করে বলছে,যে আপনি বাংলাদেশের আইন নিয়া কথা কইতাছেন
@kamal20088
5 жыл бұрын
ইসলাম এই হুজুরের মন্তব্যে সায় দেয়না! একসাথে তিন তালাকের বৈধতা (তাও আবার রাগের) কোরানে পাকে নেই!
@rabeyasume2347
4 жыл бұрын
@@mdtafsirul4668 আসসালামু আলাইকুম
@rabeyasume2347
4 жыл бұрын
আল্লাহ কি বাংলাদেশের আইন মানবে নাকি?কোরআন দিয়েছে কি জন্য তাহলে।মুখে তালাক দিলেই তালাক হয়ে যাবে
@masudaiam5409
3 жыл бұрын
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার মনের বুল বুজতে পারলাম
@সায়েম-ন৪ছ
3 жыл бұрын
জাহান্নাম থেকে বাচার দোয়া জান্নাতে যাওয়ার দোয়া Mizanur Rahman Azhri kzitem.info/news/bejne/2qSw3KR7o2OhZ6A
@shohelahmed5309
3 жыл бұрын
রাসুল সাল্লাহ আলাইসালাম, যা বলেছে তা, ঠিক। অন্য গোলো সঠিক নয়। রাগের মাথায় তালাক দিলে তালাক হবেনা।
@akhiislam3107
2 жыл бұрын
K bolse rager mathai talak hbe na
@mdmintu1457
4 жыл бұрын
তালাক কি কেউ পিরিত চলাকালীন সময়ে দেয়!!!!! তালাক মানুষ রাগান্বিত অবস্থায়ই দেয়। হুজুর আপনার জানার অভাব আছে।
@UrmiIslam-u6z
23 күн бұрын
আমি আমার স্বামীর কাসে তালাক চাইসি সে বলে তুমি চাইলে যেতে পারো। তার তালাক দেওয়া উদ্দেশ্য সিলোনা এই কথা বলাই কোনো তালাক hoice
@grameenbangla5076
4 жыл бұрын
এখানে যদি কোন মুফতি থাকেন তাহলে দয়া করে আমার একটি মাসআলার সমাধান দিবেন, শশুর বাড়ির লোকের সাথে যে কোন বিষয়ে ঝগড়া হওয়ার কারণে স্বামী রাগ করে তার স্ত্রী কে বল্লো, যদি আমার অনুমতি ছাড়া সে তার বাবার বাড়ি যায় তাহলে সে এক তালাক,দুই তালাক,তিন তালাক,বাইন তালাক,,, এর কয়েক দিন পর বউ শাশুড়ীর ঝগড়ার জের ধরে সে অনুমতি ছাড়াই স্বামীর উপস্হিতেই বাবার বাড়ি চলে যায় এবং এক দিন পর পুনরায় স্বামীর ঘরে আসে তার প্রয়োজনীয় জিনিস নেওয়ার জন্য,, তার পর স্বামীর অনেক রিকোয়েস্টে এবং স্ত্রীর মার কথায় সে স্বামীর ঘরে থেকে যায়,, এতে কোন সমস্যা কিনা ?
@belalyounus
2 жыл бұрын
এক তালাক হবে। তিন মাস অতিবাহিত হয়ে গেলে পুনরায় বিয়ে করতে হবে। তিন মাসের আগে মিলিত হয়ে গেলে সমস্যা নেই। কিন্তু আর মাত্র 2টা তালাক বাকী থাকবে।
@amdadulislam110
2 жыл бұрын
@@belalyounus আচ্ছা আপনি বল্লেন তিন মাসের মধ্যে মিলিত হয়ে গেলে কোন সমস্যা হবে না কিন্তু আমার এক ফ্রেন্ড বিদেশে থাকে সে তার বউকে ফোনে তিন তালাক দিছে কিন্তু ১বছর হয়ে গেছে সে দেশে যাইনি কিন্তু তাদের মনের মিল হয়ে গেচগে দুইদিন পরে এখন কি তাদের তালাক হয়ে যাবে
@hurayragang4270
Жыл бұрын
আহমাদ, আবু দাউদ এবং ইবনে মাজাহ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ইগলাকের ক্ষেত্রে কোন তালাক নেই এবং কোন ছাড় নেই। " অধিকাংশ পণ্ডিত বলেছেন যে ইগলাক অর্থ বাধ্যতা বা ক্রোধ, অর্থাৎ তীব্র ক্রোধ। উপরে উল্লিখিত, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে জ্ঞান হারায় না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। 1 - যা একজন ব্যক্তির মন বা যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করার মতো তীব্র নয়; সে জানে সে কি বলছে এবং তার মানে কি। এই ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, ম্যানুমিশন এবং চুক্তিতে কোন দ্বিমত নেই বৈধ 2 - যেখানে তার রাগ এমন সীমায় পৌঁছে যায় যে সে আর জানে না সে কি করছে বা বলছে। এই অবস্থায় বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এতে কোন দ্বিমত নেই। যদি তার রাগ এতই তীব্র হয় যে সে কি বলছে তা বুঝতে না পারলে তার কোন কথাই যে এক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হবে না তাতে কোন সন্দেহ নেই। মুকাল্লিফের (সুস্থ মনের প্রাপ্তবয়স্ক) শব্দগুলি তখনই কার্যকর করা হবে যদি সে জানে যে সে কী বলছে এবং এর অর্থ কী এবং যদি বক্তা সত্যিই তা বোঝায়। 3 - যে ধরনের রাগ উপরে উল্লিখিত দুটি বিভাগের মধ্যে পড়ে, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে তাকে পাগলের মতো আচরণ করতে বাধ্য করে না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215। মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215। 1 - যখন একজন ব্যক্তি রাগান্বিত হয় এবং সে কী করছে সে সম্পর্কে আর সচেতন থাকে না। এটিকে পাগলের সাথে তুলনা করা হয়, তাই সকল আলেমদের মতে তালাক হয় না। 2 - যেখানে একজন ব্যক্তি খুব রাগান্বিত কিন্তু এখনও কি ঘটছে সে সম্পর্কে সচেতন, কিন্তু তার রাগ এত তীব্র যে তাকে তালাকের কথা বলতে বাধ্য করে। এক্ষেত্রেও সঠিক আলেমদের মতানুযায়ী তালাক সংঘটিত হয় না। 3 - সাধারণ ধরণের রাগ যা খুব তীব্র নয়। এমতাবস্থায় সকল আলেমদের মতে তালাক হয়ে যায়। ফাতাওয়া আল-তালাক থেকে, পৃষ্ঠা 19-21, ডক্টর আবদ-আল্লাহ আল-তাইয়ার এবং মুহাম্মাদ আল-মুসা দ্বারা সংকলিত। সহীহ মুসলিম,মুসলিম (১৪৭২) ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়, আবু বকর (রা.) এর সময়। তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট) এবং উমর (রা.)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর তিন তালাককে এক হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল। উমর (রাঃ) বলেন, “লোকেরা এমন একটি বিষয়ে তাড়াহুড়ো করছে যাতে তাদের তাড়াহুড়া করা উচিত নয়। আসুন আমরা একে তিনটি হিসাবে গণনা করি এবং সেই অনুসারে লোকেদের মধ্যে বিচার করি।" মুসলিম কর্তৃক বর্ণিত অন্য একটি বর্ণনা অনুসারে: আবুল-সাহবা ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়ে তিনজনকে এক হিসাবে গণ্য করা হয়নি? এবং আবু বকর (রাঃ) এর সময় এবং উমর (রাঃ) এর সময়ের প্রথম তিন বছর? সে হ্যাঁ বলেছে," এর বীরতে নবিজীর কোন হাদিস নেই এর বিপরীতের হাদিসগুলো ইবনে আব্বা ও হযরত উমর (রাঃ) এর সময়ের।কারণ হযরত উমর ও ইবনে আব্বাস ৩ তালাক কে ৩ মানার প্রথা চালু করেন।
@muktaakter-jh6us
5 жыл бұрын
বাবু পেটে থাকে অবস্থায় স্বামী যদি মোবাইলে ৩ তালাক দেয় তাহলে কি ঐ স্বামীর সাথে সংসার করা যাবে কি
@rabeyasume2347
4 жыл бұрын
বাবু হয়ে গেলে তালাৃক পতিত হবে
@muktaakter-jh6us
4 жыл бұрын
@@rabeyasume2347 বুজি নায়
@rabeyasume2347
4 жыл бұрын
আপু আমি শুনেছি বাচ্চা হয়ে গেলে তালাক হয়ে যাবে। তবে আর এক জায়গায় দেখলাম তালাক হয় না। কোনটা সঠিক জানি না
@husaainmohammedfarhad7288
4 жыл бұрын
প্রেগনেন্ট না হলে অপেক্ষা কাল ইদ্দত ৪ মাস। প্রেগনেন্ট হলে অপেক্ষা কাল ইদ্দত বাবু ভুমিষ্ট না হোয়া পরযন্ত। ইদ্দত মানে স্ত্রীকে ফিরে আনার আল্লাহ তাআলার বেধে দেয়া সময়। স্ত্রীদের উচিত এই সময়ের মধ্যে সামীর মন জয় করে সামীর বাধ্য হয়ে সামীর ঘরে ফিরে যাওয়া। না পারলে তালাক হয়ে যাবে।
@JPrime-uj8yq
3 жыл бұрын
@@husaainmohammedfarhad7288 sotti bolcen
@sarwarhussain5131
5 жыл бұрын
আপনার মাসলা পরিপূর্ণ হয়নি, এ বিষয়ে আরো চর্চা করে তালাক ফতোয়া দিতে আসবেন
@kamal20088
5 жыл бұрын
kzitem.info/news/bejne/q6-Fq6KisaGCZag
@surveyorshohelahmed1991
3 жыл бұрын
এই শালা হলো বেদাতি মাওলানা ওর কাছ থেকে তালাক সম্পর্কে জানলে ভুল হবে
@SkEkram-p6t
9 ай бұрын
অনিচ্ছুক ভাবে মুখ থেকে বাহির হয়ে যায় বউ তালাক এখন কি তালাক হবে না কি হবে না উত্তর দেন
@sobujtanjum8382
4 жыл бұрын
পরবর্তী স্বামীর সাথে বিয়ে হবার পর যদি তালাক হয় তাহলে আমি নিতে পারবো... কিন্তু ঐ স্বামীর সাথে সহবাস করা কি বাধ্যতামূলক নাকি না করলেও চলবে???
@allahispowerful6551
4 жыл бұрын
Baddotamulok
@shahaporanpatwary7902
4 жыл бұрын
অবশ্যই সহবাস করতে হবে, না, করলে হবে না।
@fahimjunaid3169
3 жыл бұрын
আপনি তো তালাক দিয়ে দিছেন,কোন সুজুগ নাই,যদি নিয়ত এমন হয় যে, ওর কাছ্র বিয়ে দিয়ে আবার তালাক নিবেন,তালাক নেওয়ার পরে আপনি বিয়ে করবেন,হাদিসের ভাষায় মালাউন বলছে,যারা এই রকম করবে তাদের কে,
@kamrulhasan6055
5 жыл бұрын
মুফতি সাহেব আপনি ফতোয়া দিয়ে দিলেন ৷ যে অবস্থায় তালাক দিবে কার্যকরী হয়ে যাবে ৷ তাই আপনাকে বলব আপনার মাসয়ালা দেওয়ার ক্ষেতে অসপূর্ণ হয়েছে তাই সঠিক ভাবে দেওয়ার চেষ্টা করবেন?
@ahkarmedia9798
5 жыл бұрын
Kamrul hasan সঠিকই বলেছে ৷
@kamal20088
5 жыл бұрын
মুফতী টাইটেল পেলেই সঠিক মুফতী হওয়া যায়না। এজন্য প্রচুর পড়াশোনার প্রয়োজন। নীচের ভিডিওটি দেখুন, সুস্পষ্ট জবাব মিলে যাবে ইনশাআল্লাহ! kzitem.info/news/bejne/q6-Fq6KisaGCZag
@Ahmed-vg6tb
3 жыл бұрын
বউ কে এস এম এস এ বলা হয়েছে (তালাক দিয়ে দিতাম) এই কথা টা তে কি তালাক হয়েছে কি??? প্লিজ কেও জানান
@কাঠুরিয়া-শ৩থ
3 жыл бұрын
না
@tanjirhayetkhan9970
11 ай бұрын
Ji hoyasa
@ayeshajannat3143
3 жыл бұрын
আজ আমার সামি ফোন করে আমাকে তালাক দিয়েছে ৩ তালাক দিয়েছে।
@mdpannamdpanna968
3 жыл бұрын
Ayesaha jannat,, আমি মালায়াশিয়া থাকি,, আমার স্তীরি আমাকে কোর্ট থেকে তালাক দিয়েছে।।টাকার হিসাব নিয়েছি বলে,,এখন কি করবো
@masudrana3357
3 жыл бұрын
আপনি কি পরোকিয়া করেছিলেন নাকি,,কি জন্য তালাক দিলো আপনাকে
@sabinakhatun3747
3 жыл бұрын
Very nice
@MasumBillah-in4es
Жыл бұрын
এইসব হুজুর দের জন্য মেয়েদের সম্মান কমে যাচ্ছে মেয়েদের ব্যবহার করার জন্য এই সব হাদিস ও এখন মিথ্যা হয়ে গেছে
@@Muslim.TVofficialতিন তালাক দেওয়ার পড়ে কি হিল্লাহ ছাড়া প্রথম স্বামী বিয়ে করতে পারবে কি যদি আমাকে বলে দেন তাহলে অনেক উপকার হবে আমার
@hwjs8072
4 жыл бұрын
রাইট
@shafiqmohammad3282
3 жыл бұрын
আপনার এত কথা বলার দরকার নাইতো?জাকির নায়েকের লেকচার টা শুনুন।উনি কোরআন এবং হাদীস দিয়ে সুন্দর ভাবে বুজিয়ে দিয়েছেন।সুতরাং নিজেকে জাহির করার জন্য এত কথা বলা বাতুলতা মাএ।
@sknazrulislam8231
5 жыл бұрын
কোন ব্যক্তি তালাক কি বুঝলো না, না বুঝে রাগ করে ৩ তালাক দিয়ে দিলো তাহলে কি করে তালাক হলো...? ইদ্দত কাল সময়ে তালাক এর কথা আল কোরান এ আছে..
@kamal20088
5 жыл бұрын
ওনার তালাক সম্পর্কিত সুস্পষ্ট জ্ঞানের অভাব রয়েছে যথেষ্ট পরিমান 😟
@ashiqurrahman7828
3 жыл бұрын
আমরা বাসার অবাধ্য হয়ে গোপোনে বিয়ে করছি। এখন ঝগরা হলে রাগের মাথাই আমরা ২ জন অনেক বার মোবাইলে তালাক বলছি।কিন্তু আমরা বুঝতাম না তালাত দিলে কি হয়,ভাবতাম পরে আবার আমরা বিয়ে করতে পারবো।আমরা একে অপরকে আর হারাতে চাইনা,আল্লাহ তো বান্দাকে সব কিছুর ভূল সুদরানোর সুযোগ দিছে।তাহলে আমি অনুতপ্ত হয়ে মাফ চাইলে তওবা করলে আল্লাহ কি আমাকে মাফ করে দেবে?
@hurayragang4270
Жыл бұрын
@@ashiqurrahman7828 যদি মেয়ের বাবা কে না জানিয়ে বিয়ে হয়ে থাকে বিয়ে হয়নি। এক মাসে হাজার তালাক দিলেও ১ তালাক হয়
@hurayragang4270
Жыл бұрын
@@ashiqurrahman7828 আহমাদ, আবু দাউদ এবং ইবনে মাজাহ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ইগলাকের ক্ষেত্রে কোন তালাক নেই এবং কোন দাসী ছাড়া নেই। " অধিকাংশ পণ্ডিত বলেছেন যে ইগলাক অর্থ বাধ্যতা বা ক্রোধ, অর্থাৎ তীব্র ক্রোধ। যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে জ্ঞান হারায় না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। 1 - যা একজন ব্যক্তির মন বা যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করার মতো তীব্র নয়; সে জানে সে কি বলছে এবং তার মানে কি। এই ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, ম্যানুমিশন এবং চুক্তিতে কোন দ্বিমত নেই বৈধ 2 - যেখানে তার রাগ এমন সীমায় পৌঁছে যায় যে সে আর জানে না সে কি করছে বা বলছে। এই অবস্থায় বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এতে কোন দ্বিমত নেই। যদি তার রাগ এতই তীব্র হয় যে সে কি বলছে তা বুঝতে না পারলে তার কোন কথাই যে এক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হবে না তাতে কোন সন্দেহ নেই। মুকাল্লিফের (সুস্থ মনের প্রাপ্তবয়স্ক) শব্দগুলি তখনই কার্যকর করা হবে যদি সে জানে যে সে কী বলছে এবং এর অর্থ কী এবং যদি বক্তা সত্যিই তা বোঝায়। 3 - যে ধরনের রাগ উপরে উল্লিখিত দুটি বিভাগের মধ্যে পড়ে, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে তাকে পাগলের মতো আচরণ করতে বাধ্য করে না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215। 1 - যখন একজন ব্যক্তি রাগান্বিত হয় এবং সে কী করছে সে সম্পর্কে আর সচেতন থাকে না। এটিকে পাগলের সাথে তুলনা করা হয়, তাই সকল আলেমদের মতে তালাক হয় না। 2 - যেখানে একজন ব্যক্তি খুব রাগান্বিত কিন্তু এখনও কি ঘটছে সে সম্পর্কে সচেতন, কিন্তু তার রাগ এত তীব্র যে তাকে তালাকের কথা বলতে বাধ্য করে। এক্ষেত্রেও সঠিক আলেমদের মতানুযায়ী তালাক সংঘটিত হয় না। 3 - সাধারণ ধরণের রাগ যা খুব তীব্র নয়। এমতাবস্থায় সকল আলেমদের মতে তালাক হয়ে যায়। ফাতাওয়া আল-তালাক থেকে, পৃষ্ঠা 19-21, ডক্টর আবদ-আল্লাহ আল-তাইয়ার এবং মুহাম্মাদ আল-মুসা দ্বারা সংকলিত। সহীহ মুসলিম,মুসলিম (১৪৭২) ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়, আবু বকর (রা.) এর সময়। তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট) এবং উমর (রা.)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর তিন তালাককে এক হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল। উমর (রাঃ) বলেন, “লোকেরা এমন একটি বিষয়ে তাড়াহুড়ো করছে যাতে তাদের তাড়াহুড়া করা উচিত নয়। আসুন আমরা একে তিনটি হিসাবে গণনা করি এবং সেই অনুসারে লোকেদের মধ্যে বিচার করি।" মুসলিম কর্তৃক বর্ণিত অন্য একটি বর্ণনা অনুসারে: আবুল-সাহবা ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়ে তিনজনকে এক হিসাবে গণ্য করা হয়নি? এবং আবু বকর (রাঃ) এর সময় এবং উমর (রাঃ) এর সময়ের প্রথম তিন বছর? সে (উমর (রাঃ)হ্যাঁ বলেছে," এর বীরতে নবিজীর কোন হাদিস নেই এর বিপরীতের হাদিসগুলো ইবনে আব্বাস ও হযরত উমর (রাঃ) এর সময়ের।কারণ হযরত উমর ও ইবনে আব্বাস ৩ তালাক কে ৩ মানার প্রথা চালু করেন।
@hurayragang4270
Жыл бұрын
@@akhiislam3107 @Ashiqur Rahman আহমাদ, আবু দাউদ এবং ইবনে মাজাহ আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “ইগলাকের ক্ষেত্রে কোন তালাক নেই এবং কোন দাসী ছাড়া নেই। " অধিকাংশ পণ্ডিত বলেছেন যে ইগলাক অর্থ বাধ্যতা বা ক্রোধ, অর্থাৎ তীব্র ক্রোধ। যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে জ্ঞান হারায় না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। 1 - যা একজন ব্যক্তির মন বা যুক্তিবাদী চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করার মতো তীব্র নয়; সে জানে সে কি বলছে এবং তার মানে কি। এই ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, ম্যানুমিশন এবং চুক্তিতে কোন দ্বিমত নেই বৈধ 2 - যেখানে তার রাগ এমন সীমায় পৌঁছে যায় যে সে আর জানে না সে কি করছে বা বলছে। এই অবস্থায় বিবাহ বিচ্ছেদ হয় না এতে কোন দ্বিমত নেই। যদি তার রাগ এতই তীব্র হয় যে সে কি বলছে তা বুঝতে না পারলে তার কোন কথাই যে এক্ষেত্রে বাস্তবায়িত হবে না তাতে কোন সন্দেহ নেই। মুকাল্লিফের (সুস্থ মনের প্রাপ্তবয়স্ক) শব্দগুলি তখনই কার্যকর করা হবে যদি সে জানে যে সে কী বলছে এবং এর অর্থ কী এবং যদি বক্তা সত্যিই তা বোঝায়। 3 - যে ধরনের রাগ উপরে উল্লিখিত দুটি বিভাগের মধ্যে পড়ে, যেখানে রাগ সাধারণ স্তরের বাইরে চলে যায় তবে তাকে পাগলের মতো আচরণ করতে বাধ্য করে না। এটি পণ্ডিতদের মতামতের পার্থক্যের একটি ক্ষেত্র। শরয়ী প্রমাণ ইঙ্গিত করে যে এই ধরনের ক্ষেত্রে বিবাহবিচ্ছেদ, সম্মতি এবং চুক্তি বৈধ নয় এবং এটি ইমামদের ব্যাখ্যা অনুসারে এক ধরনের ইগলাক। মাতালিব ওলি আল-নুহা থেকে, 5/323; আরও দেখুন জাদ আল-মাআদ, 5/215। 1 - যখন একজন ব্যক্তি রাগান্বিত হয় এবং সে কী করছে সে সম্পর্কে আর সচেতন থাকে না। এটিকে পাগলের সাথে তুলনা করা হয়, তাই সকল আলেমদের মতে তালাক হয় না। 2 - যেখানে একজন ব্যক্তি খুব রাগান্বিত কিন্তু এখনও কি ঘটছে সে সম্পর্কে সচেতন, কিন্তু তার রাগ এত তীব্র যে তাকে তালাকের কথা বলতে বাধ্য করে। এক্ষেত্রেও সঠিক আলেমদের মতানুযায়ী তালাক সংঘটিত হয় না। 3 - সাধারণ ধরণের রাগ যা খুব তীব্র নয়। এমতাবস্থায় সকল আলেমদের মতে তালাক হয়ে যায়। ফাতাওয়া আল-তালাক থেকে, পৃষ্ঠা 19-21, ডক্টর আবদ-আল্লাহ আল-তাইয়ার এবং মুহাম্মাদ আল-মুসা দ্বারা সংকলিত। সহীহ মুসলিম,মুসলিম (১৪৭২) ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়, আবু বকর (রা.) এর সময়। তাঁর প্রতি সন্তুষ্ট) এবং উমর (রা.)-এর খিলাফতের প্রথম দুই বছর তিন তালাককে এক হিসাবে গণ্য করা হয়েছিল। উমর (রাঃ) বলেন, “লোকেরা এমন একটি বিষয়ে তাড়াহুড়ো করছে যাতে তাদের তাড়াহুড়া করা উচিত নয়। আসুন আমরা একে তিনটি হিসাবে গণনা করি এবং সেই অনুসারে লোকেদের মধ্যে বিচার করি।" মুসলিম কর্তৃক বর্ণিত অন্য একটি বর্ণনা অনুসারে: আবুল-সাহবা ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে বলেন: “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়ে তিনজনকে এক হিসাবে গণ্য করা হয়নি? এবং আবু বকর (রাঃ) এর সময় এবং উমর (রাঃ) এর সময়ের প্রথম তিন বছর? সে (উমর (রাঃ)হ্যাঁ বলেছে," এর বীরতে নবিজীর কোন হাদিস নেই এর বিপরীতের হাদিসগুলো ইবনে আব্বাস ও হযরত উমর (রাঃ) এর সময়ের।কারণ হযরত উমর ও ইবনে আব্বাস ৩ তালাক কে ৩ মানার প্রথা চালু করেন।
@kamal20088
5 жыл бұрын
তালাকের সঠিক বিধান জানতে নীচের ভিডিওটি দেখুন : kzitem.info/news/bejne/q6-Fq6KisaGCZag
@kamruljamal1740
4 жыл бұрын
Huzur apnar shate Ami kotha bolte pari
@minalhussainminalhussain6991
3 жыл бұрын
AMI AMAR BIBIKA BOLASI TUMI TUMAR BABAR SATA GELA SAFSARAN TAHLE SARAN HYESAKINA WTR SAI
@mdrajkhan1733
3 жыл бұрын
হুজুর এই থেকে বেরহবার কি কনো উপাই আছে কি আমি আমার বৌকে তালাক দিয়েছি আমি বুল করেছি একন কি করবো যদি একটু বলে 01736384936
@muhammadkajal1785
9 ай бұрын
এক বার বলে হবে আবার বলে হবে না
@SATECH-dy5nk
4 жыл бұрын
ব্যখ্যা কিছুই বুজলামনা
@Mubarak113
4 жыл бұрын
Mashaallah
@mushahidchowdhury7384
4 жыл бұрын
এক তালাক দিলে কোরআন কি বলে
@samianoor361
4 жыл бұрын
আমার আমাকে বিদেশ বসে তালাক দিছে ফোনের মধ্যে কিনতু আমি নিজ কানে শুনি নাই সেই তালাক কি হবে
@bojluroshid593
3 жыл бұрын
আপনি যদি নিজ কানে না, শুনেন ত হলে তালাক হবে না ,,
@hurayragang4270
Жыл бұрын
1 তালাক হবে এক মাসে হাজার তালাক দিলেও। চাইলে দলিল দিব
@addisonang
4 жыл бұрын
ইএি যদি অনের সাথে চলে যায় তাহলে ইএি কি তালাক হয়ে যায় কি
Пікірлер: 202