রামায়ণের মাহাত্ম্য
রামায়ণ একটি প্রাচীন সংস্কৃত মহাকাব্য। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, ঋষি বাল্মীকি রামায়ণের রচয়িতা।
রামায়ণ ৭টি কান্ড(পর্ব) ও ৫০০টি সর্গে বিভক্ত ২৪,০০০ শ্লোকের সমষ্টি। এই কাব্যের মূল উপজীব্য হল বিষ্ণুর অবতার রামের জীবন কাহিনি।
অপরদিকে রামায়ণ নিত্য ভক্তিপূর্বক পাঠ বা শ্রবণ করা অত্যন্ত মঙ্গলজনক। সেগুলো হচ্ছে প্রথমতঃ ঐহিক ও পারত্রিক কল্যাণ, দ্বিতীয়তঃ পাপনাশ ও পাপজনিত আপদ নাশ সহ সমস্ত সঙ্কট হতে মুক্তি।
শ্রীশ্রীরাম ঠাকুরের কথায় রামায়ণ নিত্য ভক্তিপূর্বক পাঠ বা শ্রবণ করলে মহাপাতক থেকে উত্তরণ হয়।
এতো গেলো রামায়ণের সাধারণ মাহাত্ম্য কিন্তু শ্রীশ্রী রাম ঠাকুর কেন রামায়ণ লিখেছিলেন বা শ্রীশ্রী রাম ঠাকুরের শ্রীহস্তলিখিত রামায়ণ খানা কেন আমাদের জন্য এত মূল্যাবান?
৭টি কান্ড (পর্ব) ও ৫০০টি সর্গে বিভক্ত ২৪,০০০ শ্লোকের সমষ্টি নিয়ে রচিত বিশাল রামায়ণ নিয়মিত পড়া বা তার অর্থ সঠিক ভাবে মনে রাখা আমাদের মত সাধারণ মানুষের জন্য যে আসলেই একটা কঠিন কাজ তা বুঝতে পেরেই দয়াল ঠাকুর এ কাজটা করেছেন।
অত্যন্ত সহজ ও সংক্ষিপ্ত ভাবে নিয়মিত ভাবেই পড়ার উপযোগী শ্রীহস্তলিখিত রামায়ণ খানা আমাদের জন্য একটা অমূল্য সম্পদ।
এটি পাঠ করলেই রাম, সীতা, লক্ষ্মণ, ভরত, হনুমান ও রাবণ তথা সকলের চরিত্রগুলো সুন্দরভাবে আমাদের কাছে প্রস্ফুটিত হয়। সে গুলো বিশ্লেষণ করে আমরা আমাদের করণীয় ও পরবর্ত্তী প্রজন্ম তথা সমাজকে সঠিক ভাবে গড়ে তুলতে পারি।
অপরদিকে শ্রীদেহে থাকাকালীন আমাদের গুরু শ্রীশ্রীরাম ঠাকুর রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্রের উদাহরন দিয়ে তাঁর ভক্তগনকে বুঝাতেন এবং চিঠিতে পরামর্শ দিতেন।
সে পরামর্শ গুলো বুঝতে গেলেও প্রথমতঃ আপনার
রামায়ণ সম্পর্কে বা রামায়ণের বিভিন্ন চরিত্রগুলো সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা থাকা দরকার। সে কারণে এ শ্রীশ্রী ঠাকুরের শ্রীহস্তলিখিত রামায়ণ খানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
Негізгі бет রামায়ণ পাঠ, শ্রীশ্রী রাম ঠাকুর রচিত, কৈবল্য ভুবন। Ramayana Path.Full, Written by Sri Sri Ram Thakur.
Пікірлер: 17