#bangalore #stjohns #manipalhospitals #anna #india
Manipal Hospitals Old Airport Road
মনিপাল হসপিটাল ওল্ড এয়ারপোর্ট রোড, ব্যাঙ্গালোরে স্বাগত, এটি হল অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, কার্যক্ষমতা চালিত, রোগীকেন্দ্রীক এবং প্রমাণভিত্তিক দক্ষতা সহ ভারতের অন্যতম শীর্ষ স্থানীয় হসপিটাল। এই হসপিটাল রোগনির্ণয় ও চিকিৎসা উভয় ক্ষেত্রেই বিস্তৃত পরিসরে একাধিক পরিষেবা প্রদান করে।
ভারতের অন্যতম সেরা ও মাল্টিস্পেশালিটি প্রাইভেট হসপিটালের বৃহত্তম নেটওয়ার্ক, মনিপাল হসপিটাল গ্রুপের যাত্রা শুরু হয়েছিল 1991 সালে ওল্ড এয়ারপোর্ট, ব্যাঙ্গালোরে এবং তখন থেকে এই হসপিটাল ধারাবাহিকরূপে চিকিৎসা বিভাগের গবেষণাতে এবং ভারতের স্বাস্থ্যসেবার উদ্ভাবনে নিজেদের অবদান রেখে চলেছে। মনিপাল হসপিটালের অসাধারণ স্বাস্থসেবা ও অঙ্গীকার, ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদাতাদের মধ্যে বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে। ব্যাঙ্গালোরের ওল্ড এয়ারপোর্ট রোডে উপলব্ধ সুবিধাগুলি সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক মানের, যা এই হসপিটালের প্রতি বহু দেশীয় ও আন্তর্জাতিক রোগীদের আকৃষ্ট করতে সহায়তা করে।
মূল নীতি
আমরা নৈতিক চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা উচ্চমানের পরিষেবা প্রদানে বিশ্বাস করি। আমরা ইন্ডাস্ট্রির সবথেকে যোগ্য ও দক্ষ চিকিৎসকের মাধ্যমে আমাদের রোগীদের নিজস্ব রোগভিত্তিক চিকিৎসা প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হই। আমাদের রোগীদের সেরা স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদানের জন্য আমরা এক বাস্তববুদ্ধিসম্পন্ন পরিকাঠামো গঠনের চেষ্টা করে চলি। রোগী সহ তাদের তত্বাবধায়কেরাও আমাদের অত্যন্ত দক্ষ কর্মচারীদের তৈরি করা সহানুভূতিপূর্ণ ও সহায়তাপূর্ণ পরিবেশ উপভোগ করতে পারবেন। উচ্চ সাফল্যের হার সহ সততা, ন্যায়পরায়নতা আমাদের রোগীদের বিশ্বাস ও আস্থা জয় করে নিতে সাহায্য করে।
দক্ষতা
মনিপাল হসপিটাল ওল্ড এয়ারপোর্ট রোড, ব্যাঙ্গালোর এক সুসমন্বিত স্বাস্থ্যসেবা প্রদাতা হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
আমরা বিভিন্ন বিভাগের সরল থেকে জটিল, একাধিক রোগ নির্ণয় ও তার চিকিৎসায় দক্ষতা অর্জন করেছি।
যে রোগীরা বিভিন্ন কারণবশত হসপিটালে যেতে পারেন না তাদের জন্য মনিপাল হসপিটাল বাড়িতে চিকিৎসা প্রদানের সুবিধাও প্রদান করে। মনিপাল ফাউন্ডেশন ও বিভিন্ন এনজিওর সাথে থাকা দুঃস্থ মানুষদের সংযোগের মাধ্যমে মনিপাল হসপিটাল তাদের স্বল্পমূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা প্রদান করে। বিভিন্ন রোগ ভোগ করা রোগীদের জন্য সেরা চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রদানের প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ড আমাদের আছে। আমরা চেষ্টা করি যাতে আমাদের রোগীরা ন্যুনতম আর্থিক দায়ের সাথে যত দ্রুত সম্ভব রোগমুক্ত, স্বাধীন ও স্বাস্থ্যবান হয়ে ওঠেন।
সেন্ট জন হসপিটাল :সেন্ট জন হসপিটাল ব্যাঙ্গলোর তথা গোটা ইন্ডিয়ার ভেতরেই বড় বড় হসপিটাল গুলার মধ্যে একটি । আর গোটা ব্যাঙ্গোলোরের মধ্যে টপ ৩ টি হসপিটালের একটি হলো এই সেন্ট জন হসপিটাল। এই এই হসপিটাল টি বেসরকারী দাতব্য সংস্থা দ্বারা পরিচালিত একটি হসপিটাল। এখানে অনেক কম খরচে উন্নত মানের ট্রিটমেন্ট করানো হয় । এই হসপিটালে মর্নিং বা জেনারেল ও ইভিনিং বা স্পেশাল নামে ২ সিফ্টে ট্রিটমেন্ট পরিচালিত করে থাকে হসপিটাল কর্তৃপক্ষ। প্রথম সিফ্ট হলো সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ২ টা এবং দ্বিতীয় সিফ্ট হলো দুপুর ৩ টা থেকে রাত ৮ টা । মর্নিং সিফ্টে ডাক্তার ভিজিট গ্রহণ করা হয় ২৫০ রুপি থেকে সর্বোচ্চ ৩০০ রুপি পর্যন্ত এবং ইভিনিং বা স্পেশাল সিফ্টে ডাক্তার ভিজিট গ্রহণ করা হয় ৫৫০ রুপি থেকে ৮০০ রুপি পর্যন্ত। এখানে একটি বিষয় ক্লিয়ার করে রাখা ভাল শুধু মাত্র সিফ্টের কারণে ডাক্তার ভিজিট চেঞ্জ হচ্ছে ! বেশির ভাগ সময়েই ডাক্তারের কোন পরিবর্তন থাকে না । অর্থাৎ আপনি সকালে ২৫০ রুপি দিয়ে যে ডাক্তার কে দিয়ে দেখালেন ! সেম ডাক্তার কে দিয়ে যদি ইভিনিং সিফ্টে দেখাতে চান তাহলে আপনাকে ৬০০/৮০০ রুপি খরচ করতে হবে ।
মর্নিং সিফ্টে ডাক্তার ভিজিট কম হোওয়ায় এই সময় টা তে হসপিটালে প্রচুর ভীর থাকে ! সে কারণে প্রতিটা যায়গাতেই আপনাকে সিরিয়াল ধরে ধরে আপনাকে প্রতিটা কাজ সম্পাদন করতে হবে ।
আর যদি মনে করেন যে, আমি কোন সিরিয়াল ধরবো না তাহলে ইভিনিং বা স্পেশাল সিফ্টে ডাক্তার দেখাতে পারেন । এই সময় সেরকম কোন সিরিয়াল থাকে না !! সব কিছুই অনেক দূত হয়ে যাবে এই সময় । আমার পরামর্শ থাকবে যদি আপনি খরচ বাঁচাতে চান তাহলে আপনি মর্নিং সিফ্টে আপনার রুগির ট্রিটমেন্ট করান ! অনেক কম খরচে উন্নত মানের ট্রিটমেন্ট পাবেন ইন-শা-আল্লাহ্। এবার আসি বিভিন্ন রকম ডায়াগনস্টিক টেস্টের ফি এর বিষয়ে । আপনি যে সিফ্টেই ডাক্তার দেখান না কেন আপনার ডায়াগনস্টিক বিল সব খেত্রেই একোই থাকবে । যদি এটি বেসরকারি হসপিটাল তবুও এখানে ডায়াগনস্টিক টেস্টের চার্য গুলো একদম প্রায় একটি সরকারি হসপিটালের মতো । বেশ কিছু ব্লাড টেস্ট রিপোর্ট এখানে নাম মাত্র মূল্যে করানো হয় । এই হসপিটালে প্রায় সব ধরনের ট্রিটমেন্ট ই করানো হয় ।
এই হসপিটাল টি কর্ণাটক রাজ্যের রাজধানী ব্যাঙ্গলোর শহরের সারজাপুর নামক যায়গায় অবস্থিত । এই হসপিটালে আপনি ব্যাঙ্গোলোর এয়াপোর্ট বা রেলস্টেশন সহ যেকোন যায়গা থেকেই খুব সহজেই চলে আসতে পারবেন । এয়ারপোর্ট বা রেলস্টেশন যেকোন যায়গা থেকেই সেন্ট জন হসপিটাল জাবো বললেই আপনাকে এই হসপিটালে নামিয়ে দিবে ।
আপনি যদি ব্যাঙ্গোলোর রেলস্টেশন থেকে যেতে চান তাহলে ৩০০-৪০০ রুপির মধ্যেই সি.এন.জি চালিত অটোরিকশা ও ৬০০-৭০০ রুপিতে ক্যাব যোগে এই হসপিটালে পৌঁছাতে পারবেন ।
আর আপনি ব্যাঙ্গোলোর এয়ারপোর্ট থেকে ৫-৬ শো রুপি তে সি.এন.জি চালিত অটোরিকশায় এবং ৮০০-১২০০ রুপির মধ্যেই ক্যাব যোগে খুব সহজেই আপনি এই হসপিটালে পৌঁছে যেতে পারবেন।প্রতি রবিবার এই হসপিটালের আউট ডোর সার্ভিস বন্ধ্য থাকে।
Негізгі бет সেন্ট জন নাকি মনিপাল হাসপাতাল।। চিকিৎসা খরচ কত, কোথায় থাকবেন, কিভাবে আসবেন,কিভাবে চিকিৎসা করাবেন।।
Пікірлер: 17