হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে জয় জগন্নাথ বলরাম সভদ্রারাণী কি জয় শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য মহাপ্রভু কি জয় 🙏🙏🙏🙏🙏❤️❤️❤️❤️🙏🙏🙏🙏🙏🙏🥀🌹🌷🌹🚩🚩🚩🚩🚩🚩🚩
@rajendradalui1976
9 ай бұрын
হরে কৃষ্ণ প্রভু dandabat প্রণাম। খুব ভালো লাগলো প্রভু।
@buddhadebmanna6346
11 күн бұрын
হরে কৃষ্ণ দণ্ডবৎ প্রণাম প্রভু
@user-mp7dt3kp5u
7 күн бұрын
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ
@tapashchakraborty7833
7 ай бұрын
প্রভূ হরে কৃষ্ণ । আমার ভক্তিপূর্ণ প্রণাম গ্রহণ করবেন । আপনার আলোচনা সম্পূর্ণ ধ্যান দিয়ে শুনলাম । আপনি আমার জ্ঞান চক্ষু খুলে দিলেন প্রভূ । এত সুন্দর বিশ্লেষণ খুব সুন্দর ভাবে খুব সহজ ভাবে বোঝালেন আপনি তাই আপনাকে আবারও আমি শতকোটি প্রণাম জানাই প্রভু । রাধে রাধে প্রভু ।
প্রভু, হিন্দুদের গীতি ও মহাভস্রত দারা বিশ্বএর মানুষ কে মন মানসিকতা পরিবর্তন করা যাবে, বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশ করতে হবে যাহাতে সবাই পড়তে পারবে, বুঝতে পারবে ও পরিবর্তন হবে।
@subodhchandrasaha8154
9 ай бұрын
গীতা, মহাভারত হবে বানান ভুল হয়েছে।
@susmitamohanta4285
9 ай бұрын
Hare Krishna prabhu🙏🙏
@sampaghosh6016
9 ай бұрын
Hare krishna Prabhuji 🙇🙏
@sachinmunshi3046
9 ай бұрын
Hare Krishna 🙏
@devinechaitanya0117
9 ай бұрын
Hare Krishna Prabhu 🙏 Very nice classes Prabhu 🙏
@AlwaysHappyManush
9 ай бұрын
Amazing as always ❤️ 💖 ♥️
@prodiprd2355
9 ай бұрын
হরে কৃষ্ণ প্রভু
@Ishwarkona
9 ай бұрын
শুদ্ধ ভক্ত প্রেমাঞ্জন প্রভু কি জয়।
@premanjandas6955
9 ай бұрын
প্রণাম
@nirobdad6891
9 ай бұрын
Haribol🥰🙏❤️
@user-br9hb8vf2z
9 ай бұрын
darun class prabhu
@tufandhibar4508
9 ай бұрын
😂❤😂
@user-br9hb8vf2z
9 ай бұрын
dandavad pronam prabhu
@pooranayet7469
9 ай бұрын
Salute guruji
@user-le3mj9ek3n
9 ай бұрын
🙏 হরে কৃষ্ণ প্রভু,আজ আমি প্রসাদ সেবা করার সময় তমোগুনী খাদ্য ও নাপির কথা শুনে আজ আমার ঘীন ও পেট খারাপ হয়ে গেছে সত্যী
@sardar5923
9 ай бұрын
জয় শ্রী প্রভু পাদ
@bubaich8884
9 ай бұрын
Harekrishna thankyou
@sudipbhui5609
9 ай бұрын
Hare Krishna prabhu 🙏 Ami apnar ekonistho das.apnar sab video dekhi,and ta jibone proyog korar chesta kori. R ekbar apnar sathe dekha korar ichaa ache.Jodi kripa kore Norkasur ki kore vogoban er putra hoeo asur holo ta alochona koren khub upokar hoto. Etao apnar sree muk thekei sona. kintu purota bolen ni. Hare Krishna 🙏🌹🌹🌹
@premanjandas6955
9 ай бұрын
নামহট্টে এলে দেখা হতে পারে।
@sujondabnath5389
9 ай бұрын
Hare krishna pravu, joro jagate theke trigunatit hote para jabeki?
@premanjandas6955
9 ай бұрын
যাবে
@Niloydas-jb1co
9 ай бұрын
Provu Muslim meye take EKTA reply din
@premanjandas6955
7 ай бұрын
দিয়েছি
@Niloydas-jb1co
7 ай бұрын
@@premanjandas6955 Hare Krishna
@biswaranjanchakraborty9400
9 ай бұрын
প্রভুপাদ তো বলনেবালা না, গীতা থেকে উনি বলেন ।বারবার বলেন প্রভুপাদ বলেছেন, এটা কি মিথ্যা কথা নয় ।
@premanjandas6955
9 ай бұрын
গীতায় শুধু শ্লোক। ব্যাখ্যা করেছেন পরম্পরার আচার্য গণ
@fatemaalishammi8346
9 ай бұрын
গুরুজ্বী,,,,আমি আবারো চলে আসলাম কিছু বলতে।আমি সত্যিই মন থেকে চাই না প্রতিটা ভিডিওতে এসে আপনাকে কিছু বলতে।কিন্তুু কি হয় বলুন তো আপনার ভিডিওতে আর কার কি হয় জানিনা,আমার বড্ড খোঁচা লাগে।তাই বলতে চলে আসি।প্রথমেই বলি ২৪ ক্যারেট এর স্বর্ন সবচেয়ে বিশুদ্ধ।না মানে বললাম এই জন্য কারন দেখলাম বার বার জানতে চাচ্ছেন☺️।যাই হোক পরের কথায় আসি।আমি একটা জিনিস বার বার খেয়াল করেছি যে আপনাদের ধর্মে খাওয়া দাওয়া নিয়ে বিশাল একটা যন্ত্রণা আছে।মানে এটা খাবো না,ওটা ছোব না,সেটা দেখবো না এই টাইপের।মাঝে মাঝে মনে হয় ধর্ম টা কি দাঁড়িয়ে আছে খাওয়া দাওয়ার উপর!!!!!! যেন মানুষের এই পৃথিবীতে আসার একটাই কারন আর সেটা হল কি খাবো আর কি খাবো না।আসলেই কি তাই?আমি দেখলাম আপনি খাবার এবং গুন সবগুলো কেই তিনভাগ করছেন, মানে আপনার ধর্ম তথা কৃষ্ণ করেছে গেছেন।যথাক্রমে সেগুলো হল স্বাওিক,রাজসিক,তামসিক।আবার এসব স্বভাবের মানুষের খাবার ও ভাগ ভাগ করা।রজ আর তম তে আপাতত না গিয়ে আমি একটু স্বাওিকে যাই কারন এই স্বাওিক এর সাথে শুদ্ধ যোগ করে সেটা কে আপনি একদম সুপিরিয়র লেভেলে রেখেছেন। মানে শুদ্ধ স্বাওিক রা ডিরেক্ট যাবে হচ্ছে গোলকে যেখানে আপনাদের কৃষ্ণ ভোগ বিলাসে মও একজন রাজা হয়ে নাকি বসে আছে।আচ্ছা বুঝলাম। তো আমার কথা হচ্ছে স্বাওিক গুনের মানুষের যেহেতু এত এত সুবিধা মানুষ স্বাভাবিক ভাবেই চাইবে শুদ্ধ স্বাওিক হতে।আমি স্বাওিক এর স্বভাবগত বৈশিষ্ট্য তে যাবো না,কারন সব ধর্মের একটা কমন দিক হচ্ছে সেটা ভালো কে ভালোই বলে,যেমন চুরি করা কে কোনো ধর্মে ভালো বলবে না,মিথ্যা বলা কে ভালো বলবে না,কিন্তু আপনাদের তো আবার শুধু স্বভাব না খাবার কে ও জুড়তে হয়।যেমন একজন অতিব ভালো মানুষ কে আপনারা ততক্ষণ ভালো বলবেন না যতক্ষণ না সে নিরামিষ খায়।আর আমার প্রশ্নটা সেখানেই।প্রশ্ন শুধু, অবজেকশন না কিন্তু। কজ অবজেকশন দেয়ার তো আমি কেউ না,পরে আবার আমাকেই আমার মত করে শুনিয়ে দিবেন "বয়েই গেলো" ☺️বোলে।আমি আপনাকে এভাবে এন্সার দেয়ার সুযোগ দিতে চাই না।তাই আবার ও বলছি এটা আমার প্রশ্ন।।কেনো আপনাকে গোলকে যেতে হলে ভালো হলেই চলবে না কেনো নিরামিষভোজী হতে হবে? কেনো? কারন টা আমি বলছি।আপনাদের শাস্ত্র অনুযায়ী মানুষ কে কাম,লোভ,মোহ,মায়া(আর কি কি যেনো আছে,আমার মনে পড়ছে না🤔) এসব কে ত্যাগ করতে হলে নাকি নিরামিষভোজী হতে হবে।আমিষ খাবার নাকি উওেজনা বাড়ায়।হমম বাড়ায়।তার মানে কি এটা যে কেউ মাংস দিয়ে ভাত খেয়েই রেপ করতে(সরি) চলে যায়? না তো।তাহলে আপনার ভারত ও রেপিস্ট দেশ হিসেবে তালিকার শীর্ষ তে অবস্থান করতো না(কারন ভারতে সবচেয়ে বেশি নিরামিষ খাওয়া হয়,অন্য দেশের তুলনায়)।আমার কথা হচ্ছে খাবার একটা মানুষ কে ভালোর দিকে চালিত করে না।ভালো আপনি তখনই হতে পারবেন যখন আপনার মনে ইশ্বরের ভয় থাকবে যে আমার ইশ্বর আমাকে অন্যায়ের জন্য কঠোর শাস্তি দিবে।হমম আপনি মানুন বা না মানুন এটাই সত্যি। আসুন দেখি সবাই যদি গোলকে যেতে চায় তাহলে এই পৃথিবীর অবস্থা কি হতে পারে।মানে সবাই যদি নিরামিষভোজী হয় তাহলে কি দাঁড়ায় অবস্থা টা। পৃথিবীর সবাই যদি নিরামিষভোজী হয় তাহলে বাস্তুতন্ত্র ভেঙ্গে পড়বে।গবাদিপশু পাখি সংখ্যায় এত বেড়ে যাবে, তারা খাদ্য সংকটে অনাহারে মারা যাবে।নদী সমুদ্রের মাছদের বেলায় ও একই কথা প্রযোজ্য।সেক্ষেত্রে বরং নদী সমুদ্রের জল দূষিত হয়ে যাবে,অর্থাৎ বিশুদ্ধ পানির অভাবে আমাদের জীবন ধারন ও হুমকির মুখে পড়বে।অরন্যে ও বর্ধিত প্রানীর প্রানীরা অনাহারে মারা পড়বে।সকল মানুষ নিরামিষাশী হলে কৃষিজমির উপর চাপ বাড়বে,ফলে বন-জঙ্গল উজাড় হবে।সুতরাং বায়ুমন্ডল এর অক্সিজেন ও কার্বন ডাই-অক্সাইড এর ভারসাম্য নস্ট হবে।যা আমাদের জীবন ধারন কে হুমকির মুখে ফেলবে।এমতাবস্থায় আপনার ভাষ্য কি হবে? সারা পৃথিবী নিরামিষাশী হবে? সবচেয়ে সঠিক ব্যবস্হা হচ্ছে এটাই যে একজন মানুষ কে সুষম খাবার খেতে হবে।এতে তার হাড় এবং ব্রেইন এর বিকাশ তথা সার্বিক সিস্টেম ঠিক থাকবে।এবং হরমোনাল ইমব্যালেন্স ও হবে না। এখন আসুন দেখি ইসলাম এক্ষেত্রে কি বলে।আল্লাহ বলেছেন, " আমি মানুষ কে আমার ইবাদাত এর জন্য তৈরি করেছি এবং বাকী সবকিছু তৈরী করেছি মানুষের উপকারের জন্য।" কথাটা এবার বাস্তবের সাথে কতটা মিল সেটাই দেখুন।আপনার কৃষ্ণ মুরগী,গরু,ছাগল,মাছ এসব দিয়ে কেনো খাওয়ায় অনিহা সৃস্টি করালো জানি না।হিসাব ও মিলে না।কিন্তু আল্লাহ এর হিসাব কত সুন্দর মিলে যায় দেখুন।
@alipdas4913
9 ай бұрын
খাবার থেকে রক্তের সৃষ্টি আর রক্ত থেকে কর্মের স্পৃহা এবং সেই কর্ম গুণে ধর্ম-অধর্ম প্রতিষ্ঠা ৷ যেমন যানবাহন চলে বিভিন্ন তেলের গুণে, তদ্রূপ পশু-পাখি ও মানুষ চলে __ তাদের খাবারের গুণে ৷ তাই আল্লাহ রোজার মাসে শয়তানকে বেঁধে রাখে __ ওই খাবার দেহে সরবরাহ বন্ধ করে ৷ তাই স্রষ্টা স্বয়ং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন __ তোমরা না খেয়ে থাকলে মারা যাবে অর্থাৎ রোগের সাথে রুগিও থাকবে না __ তাই তোমরা সাত্ত্বিক খাবার খাও, প্রয়োজনে তিন বেলা খাও __ তবে তাহা সারা জীবন খাও ৷ কারণ, দেহটাকে সংযম রাখতে হবে __ তবে তাহা সারা জীবন ৷ কারণ, অহংকারটা হল __ ওই দেহের আভিজাত্য __ যাহা খাবারের কারণে বাড়ে ও কমে ৷
@fatemaalishammi8346
9 ай бұрын
@@alipdas4913 আল্লাহ রোযার মাসে শয়তান কে বেঁধে রাখে তার একটা অন্য কারন আছে।আর রোযার মাসে রোযা রাখার ও আলাদা কারন আছে। কিন্তু কৃষ্ণ যে তিনবেলা স্বাওিক খাবার খেতে বলেছে,সারা পৃথিবীর সবাই যদি এই কথাটা শুনে তাহলে পৃথিবী চলবে না।পৃথিবীর ভারসাম্য ঠিক থাকবে না।বাস্তুতন্ত্র পুরোপুরি ভেঙ্গে পড়বে। যিনি প্রকৃত স্রস্টা হবেন তিনি এমন কথা বলতেই পারেন না।সেই এমন কথা বলতে পারে যে আসলে আসল স্রস্টা নয়।কারন প্রকৃত স্রস্টা (আল্লাহ) যানে, তার সৃস্টি কিভাবে চলবে।তাই আল্লাহ এর ডিরেকশন এবং আল্লাহ এর ইচ্ছা কত পারফেক্ট। কৃষ্ণ স্রস্টা ছিলেন না,তাই তিনি সৃষ্টির কথা মাথায় রেখে উওর দিতে পারেন নি।ওনার এন্সার সেরকম ই হয়েছে যেরকম কিনা একজন গুরু দেয় বা ডক্টর দেয়। যেমন ডক্টর সবার কথা মাথায় রাখবে না,রাখে শুধু তার রোগীর কথা।যেটা রোগীর জন্য প্রযোজ্য, সবার জন্য নয়।শুধু খাবার মানুষ কে সংযমী করতে পারে না।সম্ভব ও নয়।
@fatemaalishammi8346
9 ай бұрын
@@Mr.SouravSen_ আমি নিরামিষ খাবো কি খাবো না,,সেটা আমার নিজস্ব চয়েস হওয়ার কথা।কিন্তু আপনার ধর্ম সেখানে পাপ পূন্য নিয়ে চলে আসছে।আমার প্রশ্ন টা সেখানেই। এই যে বললেন আমরা যেহেতু কেউ কাউকেই বানাইনি তাহলে আমাদের কি অধিকার আছে তাদের জিহবা এর স্বার্থে ভক্ষন করা।তাহলে আমার প্রশ্ন আপনার কি অধিকার আছে কাঠের বিছানায় ঘুমানো? গাছের কস্ট হয় না? গাছের কতটা কস্ট হয়,আর সে কতটা আঘাতে কান্না করে সেটা কি আপনাকে আমার বলতে হবে? আশা তো করি না এই বিষয় টা মানুষকে আমার জানাতে হবে।কজ শিক্ষিত গোস্ঠী আজ এই বিজ্ঞান জানে।যেটা আর থিওরি তে দাঁড়িয়ে নেই। তাহলে যদি বলি যেখানে স্রস্টা বলেছে খেতে,সেখানে আমি আমার জন্য এটা কে হারাম কি করে করি? এটা কি এমন হচ্ছে না যে মায়ের চেয়ে মাসীর দরদ বেশী? হচ্ছে তো। দরদ তো আপনাদের বেশী দেখছি তারপর ও কি মজার ব্যাপার দেখুন আপনারা ও উপকার নিচ্ছেন যেটা কিনা প্রকৃত স্রস্টা বলেছেন।আপনি গরুর মাংস না খেয়ে তো থাকলেন।কিন্তু জুতো না পরে থাকুন তো,ওয়ালেট ব্যবহার না করে থাকুন।দেখুন উদাহরণ এরকম হাজার টা টানা যাবে।সকাল ঘুম থেকে উঠে রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগ পর্যন্ত আমরা যেসব জিনিসের সেবা বা উপকার পেয়ে থাকি তার সবই প্রানী এবং উদ্ভিদ থেকে আসবে।আপনি চুল টা ও আঁচড়াতে পারবেন না এদের সেবা ছাড়া।আপনি না খেয়ে মায়া দেখাচ্ছেন কিন্তু এদের উপকার নিচ্ছেন, যে উপকার তারা আপনাকে জীবিত থেকে বা তাকে মরন কস্ট না দিয়ে আপনি পেতে পারবেন না।তাহলে আপনাদের অনিচ্ছা আপনাদের অস্বীকার সও্বে কি আল্লাহ এর কথা ভুল প্রমান হচ্ছে। উল্টো আমি তো বলবো আপনারা আল্লাহ এর কথা ই মানছেন,অথচ জানছেনই না,বুঝতে ও পারছেন না।এজন্যই আল্লাহ সর্বোওম কৌশলকারী,যেটা তিনি নিজেই বলেছেন। আর কৃষ্ণ যা বলেছে এতে পৃথিবীর সিস্টেম পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যাবে।আর তাই চোর, ডাকাত এর উদাহরন দিয়ে লাভ নাই।কজ চোর চুরি করতে মুরগীর ঘরে যায় না।যায় মানুষের ঘরে।তাই আল্লাহ চুরি করতে নিষেধ ই করেননি।কঠোর শাস্তির ঘোষনা করেছে।তাই প্রানীর প্রতি মায়া দেখিয়ে যদি গরু না খান তাহলে শাক টা ও খাবেন না,বিছানায় ও ঘুমাবেন না,এতে উদ্ভিদের ও কস্ট হয়।আর যদি বলেন গরু আর শাক এক নয়,তাই আমরা গরু খাই না,কিন্তু শাক-পাতা খাই।তাহলে আমার প্রশ্ন থাকবে আপনাদের মানবতা কোথায়????? যার চিৎকার শোনা যায় না বলে তাকে গলা টিপে ধরছেন,আর যার টা শোনা যায় তাকে আদরে রাখছেন।তাহলে কি আমি এটা বলবো না যে আপনি আপনার অসহায় সন্তান টার সাথে বড্ড বেঈমানী করলেন!!!!!??? এখন আপনার গুরুজ্বী বলতে আসবে আমার টা তামসিক যুক্তি। না তা নয়।এটাই হচ্ছে কারেক্ট যুক্তি।আর তাই ফিরে যেতে হবে আমাদের সেই আল্লাহ এর কথায় যিনি বলেছেন যে গাছ-পালা,পশু-পাখি তিনি মানুষের কল্যানের জন্য সৃষ্টি করেছেন।আর তাই আপনারা না চাইলেও তাদের সেবা দ্বারা ঘিরে আছেন।
@fatemaalishammi8346
9 ай бұрын
@@Mr.SouravSen_ যুক্তি কে যুক্তির মত করে দিন।এভাবে বললে তো হবে যে এ কম ব্যাথা পাবে,তাই খেতে পারি।ও অল্প দিন পরে মারা যাবে তাই ছিঁড়তে পারি।কথা হচ্ছে তারা আঘাত পায় কি না।উওর হচ্ছে পায়।এখন স্বাভাবিকভাবেই একজন মানুষ ৭০-৮০ বছর হায়াত পেতেই পারে,পিঁপড়া কি পায়? পায় না। তাই বলে কি পিঁপড়া কে ডলে মারলে সে ব্যাথা পায় না? পায়।এক একটা প্রানীর কস্ট এক এক রকম,স্বভাবগত বৈশিষ্ট্য এবং কাঠামোগত বৈশিষ্ট্য ও এক এক রকম।কিন্তু অনুভূতি এবং ব্যাথা সবাই পায়।তাই গরু কে জবেহ করতে হয়তো পাঁচ জন লাগে,আর গাছের পাতা ছিঁড়তে একজনেই হয়।কিন্তু পাতা ছিঁড়তে একজন লাগলো বলে সে কি গরুর চেয়ে কম ব্যাথা পেল? না।সে তার জায়গা থেকে সর্বোচ্চ ব্যাথাটাই পেয়েছে।আল্লাহ বলেছেন,"পৃথিবীর প্রতিটা প্রানীকে মৃত্যুর স্বাদ পেতে হবে "।তাই মুসলমান দের হাতে যদি গরুর প্রান যায়, তাহলে হাজারো মুসলমানদের প্রান গরু পূজারীদের হাতে যায়।কি অদ্ভুত তাই না? মানুষ যারা মারে তারা মানবিক,আর যারা আল্লাহ এর হুকুমে প্রানী খায় তারা অমানবিক।মুসলমান রা গরু খায় বলে গরু পূজারীদের এত কস্ট,,, কারন তারা গরুর কস্ট সহ্য করতে পারে না,তারা নাকি পশু প্রেমী,,,,সেই সো কল্ড প্রেমীদের বলবো পশুপ্রেমী হওয়ার আগে মানুষপ্রেমী হওয়া যায় না? তাই আবার ও বলবো আপনারা হচ্ছেন মা এর চেয়ে মাসির দরদ বেশি।যিনি স্রস্টা তিনি খেতে হুকুম দিয়েছেন।আর তার হুকুম তার ইচ্ছায় দুনিয়াটা ব্যালেন্স থাকছে।এতে বোঝা যায় আসল স্রস্টা টা কে।আপনাদের ভারত রা এমনই গরুপ্রেমী যে নিজেরা খান না,কিন্তু অন্যদের খেতে ঠিক ই পাঠিয়ে দেন।বিশ্বের সবচেয়ে বড় গরু রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে আপনার স্বচ্ছ ভারত জ্বলজ্বল করছে।কেনো? কেনো? এখন থেকে নিজেরা খাবেন না,তেমনি অন্য কে ও খেতে দিয়েন না।শুধু একবছর এটা করুন। তারপর দেখবেন গরুর যন্ত্রণায় আপনারা দেশ ছেড়ে ভাগবেন না হলে মুসলমানদের পায়ে ধরবেন এটা বলে যে নে ভাই তোরা খেয়ে আমাদের বাঁচা। 😂😂😂😂😂😂আর এটা হচ্ছে প্রকৃত স্রস্টার কৌশল।তার হুকুম কায়েম হয়েই যাবে,,, ব্যার্থ সনাতনীদের চেস্টা ব্যার্থ ই থাকবে। আর মরার পর চিকেন রোস্ট তো আছেই।
@HINDUMOHILA
9 ай бұрын
@@Mr.SouravSen_ হরে কৃষ্ণ দাদাভাই। এবার থামেন দাদা।আপনি অনেক শিক্ষিত।ফাতেমা জ্বী ও কিন্তু অনেক শিক্ষিত।সারাদিন ও হের সাথে পারবেন না।তাই আমি থামাইতে আসলাম।ভুল করলে মাপ চাই।
Пікірлер: 123